মাথার তালুতে ব্যথা হলে করণীয় সম্পর্কে জেনে নিন

মাথা ব্যথা কোন রোগের লক্ষণপ্রতিটি মানুষ কমবেশি একটি সমস্যার সম্মুখীন হয়েছেন সেটি হচ্ছে মাথায় ব্যথা। কারো কারো ক্ষেত্রে এই ব্যথা হয় এক সাইডে আবার কারো কারো ক্ষেত্রে ব্যথা হয় মাথার তালুতে। আর আপনাদের এই ধরনের ব্যথার কথা চিন্তা করেই আমরা মাথার তালুতে ব্যথা হলে করণীয় আর্টিকেলটি সাজিয়েছি। এই আর্টিকেলের মধ্যে আপনারা জানতে পারবেন মাথার তালুতে ব্যথা হলে করণীয় কি এবং কি খেলে দ্রুত মাথা ব্যথা কমে।
মাথার তালুতে ব্যথা হলে করণীয়


তাই এই সকল তথ্য সম্পর্কে জানতে আপনাদেরকে আর্টিকেলটি বিস্তারিতভাবে দেখতে হবে। আর্টিকেলের মাঝে এমন কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস রয়েছে যে টিপস ব্যবহার করে কয়েক মিনিটের মধ্যেই আপনাদের মাথাব্যথা সেরে উঠবে।

মাথার তালুতে ব্যথা কারণ

মাথার তালুতে ব্যথার কারণ কি? তা হয়তো আমাদের অনেকের কাছেই অজানা। কারণ মাথাব্যথা এমন একটি ব্যাধি যেটাকে আমরা কোন রকম রোগ হিসেবে আখ্যায়িত করতে পারবো না। কিন্তু কোন রোগের চাইতে এটি কম ও নয়। 
যখন কোন ব্যক্তির মাথা ব্যথা শুরু হয় তখন সেই ব্যক্তির পুরো শরীর বেকাবু হয়ে ওঠে। কোন কাজ ঠিকঠাক ভাবে সম্পূর্ণ হয় না। একজন ব্যক্তির বিভিন্ন কারণে মাথাব্যথা দেখা দিতে পারে। সেই কারণগুলো কি কি হতে পারে তা আমরা এখন আপনাদের সামনে বিস্তারিতভাবে তুলে ধরার চেষ্টা করব।

মানসিক চাপঃ যদি কোন ব্যক্তি যে কোন বিষয় নিয়ে অনেক বেশি চিন্তিত থাকেন অর্থাৎ বলা যেতে পারে অনেক বেশি মানসিক চাপ নিয়ে থাকেন তাহলে সে ক্ষেত্রে সেই ব্যক্তির মাথা ব্যথা দিতে পারে। যখন কোন ব্যক্তি অতিরিক্ত চিন্তা করেন তখন সেটি তার ব্রেনে গিয়ে আঘাত করে। 

সেই কারণে খুব সহজেই মাথা ব্যথা শুরু হয়ে যায়। এই ধরনের ব্যথা হতে পারে মাথার পেছনে, সামনে কিংবা তালুতে। এ ধরনের ব্যথা সাধারণত খুব একটা তীব্র আকার ধারণ করে না। মাঝারি ধরনের ব্যথা অনুভব হয়।

মাইগ্রেন এর সমস্যাঃ এমন অনেক মানুষ রয়েছে যাদের মাইগ্রেন এর সমস্যা রয়েছে। আর আমরা কমবেশি সকলেই জানি মাইগ্রেন এর সমস্যা মানেই মাথা ব্যথা। যখন কোন ব্যক্তির মাইগ্রেন এর সমস্যা শুরু হয় তখন মাথাব্যথা শুরু হয়। কারণ হচ্ছে মাথাতে অবস্থিত মাংসপেশি গুলোর সংকোচন শুরু হয়। এই ধরনের ব্যথা খুব একটা তীব্র হয় না। আর এই ব্যথার স্থায়িত্বকাল হতে পারে এক ঘণ্টা কিংবা কয়েকদিন।

ঘাড় ব্যথা থেকে মাথা ব্যথাঃ কিছু কিছু মাথাব্যথা রয়েছে যেই সকল মাথাব্যথার প্রধান কারণ হচ্ছে ঘাড় ব্যথা। প্রথমে এই ব্যথা শুরু হয় আমাদের ঘাড় থেকে। আস্তে আস্তে এই ব্যথা ঘাড় থেকে মাথার উপরে উঠে যাই এবং শুরু হয় মাথা ব্যথা। এই ধরনের ব্যথা মৃদু এবং মাঝারি ধরনের হয়ে থাকে।

ক্লাস্টার মাথাব্যথাঃ যখন কোন ব্যক্তির মুখের একপাশে আকস্মিকভাবে এবং চোখের চারপাশে ব্যথা শুরু হয় তখন তাকে বলা হয়ে থাকে ক্লাস্টার মাথা ব্যথা। এই ব্যথা বছরের একটি নির্দিষ্ট সময়ে অথবা দিনের একটি নির্দিষ্ট সময়ে হয়ে থাকে।

ব্রেন টিউমার হলেঃ অনেক সময় দেখা যায় মাথার ভেতরে অসম্ভব রকমের যন্ত্রণা হচ্ছে। অনেক কিছু করার পরেও সেই ব্যথা কমতে চায় না। এ ধরনের ব্যথা হওয়ার আরেকটি প্রধান কারণ ব্রেন টিউমার হওয়া। ব্রেন টিউমার হওয়ার ফলে মাথাতে প্রচুর পরিমাণে ব্যথা হয়ে থাকে। যদি টিউমারের আকৃতি ছোট হয় তাহলে ব্যথা নাও হতে পারে।
মাথার ভিতরে রক্তপাত হলেঃ কোন কারণে যদি কোন ব্যক্তির মাথার ভেতরে রক্তপাত হয় তাহলে সেই ব্যক্তি তীব্র মাথা ব্যথার সম্মুখীন হবে। এমতাবস্থায় ব্যথা মাথার পিছন দিক থেকে শুরু করে ঘাড় পর্যন্ত হয়ে থাকে।

মাথার তালুতে ব্যথা হলে করণীয়

অনেকেই রয়েছেন অনেক সময় মাথার তালুতে ব্যথার কারণে অতিষ্ঠ হয়ে ওঠেন। বিভিন্ন রকম পদ্ধতি অবলম্বন করেন মাথার তালু ব্যথা কমানোর জন্য। হয়তো অনেক সময় সেই সকল পদ্ধতি কাজে লাগে অর্থাৎ ব্যথা কমে যায় আবার অনেক ক্ষেত্রে এর কোন উপকারিতা লক্ষ্য করা যায় না অর্থাৎ যেমন ব্যথা থাকে তার কোন পরিবর্তন দেখা যায় না। 
আমাদের মাঝে অনেকেই রয়েছেন যারা মাথার তালুতে ব্যথা হলে করণীয় সম্পর্কে জানতে আগ্রহী। আর আমরা আপনাদের সেই আগ্রহের কথা চিন্তা করেই এই সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছি। মাথার তালুর ব্যথা দূর করতে হলে প্রথমে আপনাকে জানতে হবে আপনার নির্দিষ্ট কোন কারণে মাথাব্যথা হচ্ছে। 

কারণ যে কোন কিছুর সমাধান খোঁজার পূর্বে তার সমস্যা খুঁজে বের করতে হবে। যখন আপনি সমস্যা চিহ্নিত করতে পারবেন তখন তার সমাধান ও দ্রুত বের করতে পারবেন। যদি সমস্যা সঠিক চিহ্নিত না করতে পারেন তাহলে তার সমাধান করা বড়ই কঠিন। তাই প্রথমে চিহ্নিত করুন আপনার কোন কারণে মাথাব্যথা হচ্ছে। তারপর সেই ব্যথার সমাধান করুন।
মাথা ব্যথা হলে করণীয়ঃ
  • যদি আপনাদের কোন রকম মানসিক চাপের কারণে মাথাব্যথা হয়ে থাকে তাহলে সেই মাথাব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়ার সবথেকে সহজ উপায় হচ্ছে কিছুক্ষণ ঘুমিয়ে নেয়া। আপনি যদি মানসিক চাপের মাথা ব্যথা কমাতে চান তাহলে কিছুক্ষণ ঘুমলে অনেকটাই আরাম পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
  • মাইগ্রেন এর সমস্যার কারণে যদি মাথাব্যথা হয় তাহলে অবশ্যই আপনাকে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ সেবন করতে হবে তাহলে ব্যথার তীব্রতা অনেকটাই কমে আসবে। ঔষধ খাওয়ার পাশাপাশি কিছুক্ষণ যদি অন্ধকার ঘরের মধ্যে শুয়ে থাকেন তাহলে মাথা ব্যথার তীব্রতা অনেকটাই কমে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
  • কারো কারো যদি টেনশন করার কারণে মাথাব্যথা হয় তাহলে অবশ্যই তার প্রথম কাজ হবে তার ব্রেন কে অন্য কোন কাজে ব্যস্ত রাখা। যে কারণে টেনশন করছে সেই বিষয় মাথা থেকে বের করতে হবে। এর পাশাপাশি কোন একটি সাধারণ মাথাব্যথার ঔষধ ও খেতে পারেন। কিন্তু কখনোই চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোন রকম ব্যথার ঔষধ খাওয়া ঠিক নয়।
  • যদি কোন ব্যক্তির কোন রকম কারণ ছাড়াই মাথার তালুতে ব্যথা করে তাহলে নারকেল তেল অথবা জলপাই তেল দিয়ে মাথার তালুতে আলতোভাবে ম্যাসাজ করতে হবে। এতে করে মাথাব্যথা অনেকটাই উপশম হবে এবং মাথার তালুতে ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
  • মাথার তালুতে ব্যথা হলে আপনারা যেটি করতে পারেন তা হচ্ছে একটি আপেল কেটে দুই টুকরা করে নিন। এবার তার উপরে সামান্য পরিমাণ লবণ ছিটিয়ে চিবিয়ে খাওয়া শুরু করুন। এর ফলে মাথা ব্যথা অনেকটাই কমে আসবে। এই ঘরোয়া পদ্ধতিটি অনেক বেশি কার্যকরী।
  • কিছু কিছু ক্ষেত্রে দেখা যায় যে আদা দিয়ে তৈরি চা খাওয়ার কারণে মাথাব্যথা অনেকটাই কমে যায়। সে ক্ষেত্রে আপনার মাথার তালুতে ব্যথা কমানোর জন্য আদা দিয়ে তৈরি করে একটি কড়া চা বানিয়ে খেতে পারেন। এতে করে মাথা ব্যথা উপশম হওয়ার অনেকটাই সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
  • মাথাব্যথা কমানোর একটি সহজ ঘরোয়া পদ্ধতি রয়েছে আপনারা সেই পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারেন। এই ক্ষেত্রে আপনারা কয়েকটি লবঙ্গ খাওয়াতে গরম করে নিবেন। এবার সেই লবঙ্গ একটি নরম কাপড়ের মুড়িয়ে তা থেকে কিছুক্ষণ ঘ্রাণ নিন। কিছুক্ষণ ঘ্রাণ নেওয়ার পরেই দেখবেন আপনাদের মাথার ব্যথা অনেকটাই কমে এসেছে।
  • যদি মাথা ব্যথার তীব্রতা অনেক বেশি হয় এবং ব্যথার তীব্রতা আস্তে আস্তে বৃদ্ধি পেতেই থাকে তাহলে বুঝতে হবে বড় ধরনের কোন সমস্যার কারণে এই ব্যথা হচ্ছে তাই যত দ্রুত সম্ভব নিকটস্থ চিকিৎসকের কাছে গিয়ে পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা নিতে হবে।

কখন বুঝবেন মাথা ব্যথা বেশি ঝুঁকিপূর্ণ?

মাথাব্যথা যেটিকে কোন একটি রোগ বলা যাবে না। কিন্তু এটিকে কোন একটি রোগের উপসর্গ বলা যেতে পারে। অনেক সময় দেখা যায় যে কোনরকম কারণ ছাড়াই কিংবা ছোট ছোট কারণেও মাথা ব্যথা হয়ে থাকে। আবার কোন কোন ক্ষেত্রে কোন ধরনের বড় রোগের উপসর্গ হিসাবে মাথাব্যথা শুরু হয়ে থাকে। তাইতো অনেকেই বলেন মাথা ব্যথা কোন রোগ নয় রোগের উপসর্গ মাত্র। 
কিন্তু মাথাব্যথা কখনোই অবহেলা করা যাবে না। আপনাকে বুঝতে হবে মাথা ব্যথার তীব্রতা কতটা হলে সেটি আপনার জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। এখন হয়তো আপনাদের মনে প্রশ্ন জাগবে কখন বুঝবেন মাথাব্যথা বেশি ঝুঁকিপূর্ণ? সে ক্ষেত্রে আমরা বলব যে আপনারা নিজেরাই বুঝতে পারবেন কখন মাথা ব্যথা আপনাদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। 

কারণ এই আমাদের আশেপাশে এমন কোন ব্যক্তি নেই যে তার মাথাব্যথা হয়নি। বিভিন্ন কারণে বিভিন্ন সময়ে মাথা ব্যথা হয়েছে। কারো কারো ক্ষেত্রে কিছুক্ষণের জন্য কারো কারো ক্ষেত্রে কয়েক দিনের জন্য। কখনো কখনো মৃদু আবার কখনো কখনো তীব্র। 

তাই যদি আপনার মাথা ব্যথা হয় তাহলে প্রথমে চিহ্নিত করুন কি কারণে মাথা ব্যথা হচ্ছে এবং মাথা ব্যথার তীব্রতা কতটা। যদি মাথাব্যথার তীব্রতা কম থাকে তাহলে কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি এবং কিছু ঔষধ সেবন করে সেই ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। 

কিন্তু যদি মাথার তীব্রতা দীর্ঘ স্থায়ী হয় এবং তীব্রতা আস্তে আস্তে বাড়তে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনাকে তৎক্ষণাৎ চিকিৎসকের নিকট যেতে হবে। কারণ হতে পারে এটি আপনার বড় কোন রোগের উপসর্গ। তীব্রতা এবং স্থায়িত্বতা এই দুটির উপর ভিত্তি করে আপনি আপনার মাথা ব্যথার জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ করুন।

কি খেলে দ্রুত মাথা ব্যথা কমে

কিছু কিছু খাবার রয়েছে যে সকল খাবার কে মাথাব্যথার ঔষধ বলা যেতে পারে। কারণ সে সকল খাবারগুলো খাওয়ার কারণে মাথাব্যথা অনেকটাই উপশম হয়। তাই তো অনেকেই মাথাব্যথা শুরু হওয়া মাত্রই সেই সকল খাবারগুলো প্রথমে খেয়ে থাকেন। আমরা এখন আপনাদের সামনে তুলে ধরব কি খেলে দ্রুত মাথা ব্যথা কমে।
  1. মাথা ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়ার প্রধান একটি আদা চা। আদা আমাদের শরীরের বিভিন্ন রকম ব্যথা উপশম করতে অনেক বেশি সাহায্য করে। তাইতো মাথাব্যথা কমাতে প্রথমেই সকলের মাথাতে আসে আদা চা।
  2. মাথা ব্যথা কমানোর জন্য আপনারা একটি আপেল এর উপর কিছুটা পরিমাণ লবণ ছিটিয়ে চিবিয়ে খেতে পারেন। আপেল চিবিয়ে খাওয়ার কারণে সেটি আমাদের মাথা ব্যথা কমাতে অনেক বেশি সাহায্য করে।
  3. অনেক ক্ষেত্রেই প্রমাণিত যে কফি মাথা ব্যথা কমানোর জন্য অনেক বেশি কার্যকরী। কারণ কফিতে রয়েছে ক্যাফেইন। আর এই ক্যাফেইন আমাদের প্রদাহ জনিত সমস্যা সমাধান করে। তাই মাথা ব্যথা কমাতে একটু কড়া করে কফি বানিয়ে খেতে পারেন।
  4. চকলেট পছন্দ করে না এমন মানুষ কম রয়েছে বিশেষ করে মেয়েদের ক্ষেত্রে। কিন্তু এই চকলেট যদি মাথাব্যথা কমায় তাহলে সেটিকে বলা যাবে যে সোনাই সোহাগা। হয়তো অনেকেই বিশ্বাস করবেন না কিন্তু এটি বাস্তব ডার্ক চকলেট মাথা ব্যথা কমাতে অনেক বেশি সাহায্য করে। কারণ এতে উপস্থিত রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম যা একজন ব্যক্তির মাথাব্যথা কমাতে অনেক বেশি সাহায্য করে।
  5. কলা খাওয়ার ফলেও মাথা ব্যথা অনেকটা কমতে শুরু করে। কলাতে উপস্থিত রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম। আর গেই ম্যাগনেসিয়াম আমাদের মাথা ব্যথা কমাতে অনেক বেশি সাহায্য। যে সকল ব্যক্তি মাইগ্রেন এর সমস্যায় ভুগছেন তারা মাইগ্রেনের ব্যথা কমানোর জন্য কলা খেতে পারেন। এটি অনেক বেশি কার্যকরী।

সর্বশেষ কথা

সাধারণ মাথা ব্যথা এবং যেকোনো বড় রোগের মাথা ব্যথার উপসর্গের মধ্যে পার্থক্য রয়েছে। যেই পার্থক্য একটু ভালোভাবে খেয়াল করলে আমরা সবাই বুঝতে পারবো। তাইতো যদি কোন রকম মাথা ব্যথা হয় তাহলে তা অবহেলা না করে একটু খেয়াল করতে হবে। 

মাথা আছে ব্যথা হবে এটাই স্বাভাবিক বিষয়। কিন্তু সেই ব্যথা দীর্ঘস্থায়ী হলে সেটি স্বাভাবিক বিষয় নয়। স্বাভাবিক মাথা ব্যথা হলে সে মাথাব্যথা আপনারা ঘরে বসেই কিছু ঘরোয়া পদ্ধতিতে দূর করতে পারবেন। আর সেই সকল পদ্ধতি আমরা খুব সুন্দর ভাবে আপনাদের সামনে উপস্থাপন করেছি মাথার তালুতে ব্যথা হলে করণীয় আর্টিকেল দ্বারা। 

মাথা ব্যথা সম্পর্কে কোন তথ্য জানতে আমাদের ওয়েবসাইট ঘুরে আসতে পারেন। এরকম আরও প্রয়োজনীয় তথ্য আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে আর্টিকেল প্রকাশ করেছি।

''ধন্যবাদ''

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

দ্যা বর্ষা ওয়েব সাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url