প্রসবের কিছুদিন আগের লক্ষণ সম্পর্কে জানুন

গর্ভাবস্থায় চালতা খাওয়ার উপকারিতাপ্রতিটি গর্ভবতী মহিলার বাচ্চা হওয়ার পূর্বে প্রসবের কিছুদিন আগের লক্ষণ প্রকাশ পাই। আর সে সকল  দেখে বোঝা যায় যে সেই গর্ভবতী মহিলার বাচ্চা হওয়ার সময় কাছিয়ে এসেছে। কিন্তু অনেক গর্ভবতী মহিলা প্রথমবার গর্ভধারণ করার কারণে অনেক কিছু সম্পর্কে জানেন না। আর তাইতো আমরা আমাদের আর্টিকেল প্রসবের কিছুদিন আগের লক্ষণ এর মাঝে একজন গর্ভবতী মহিলার যে সকল তথ্য জানা দরকার তা সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলেছি।
প্রসবের কিছুদিন আগের লক্ষণ
আপনি যদি গর্ভবতী মহিলার বেবি হওয়ার পূর্বে কি কি লক্ষণ প্রকাশ পাবে সে সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। আর্টিকেলের মধ্যে এমন কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য রয়েছে যা আপনার জন্য অনেক বেশি উপকারী।

কত সপ্তাহে বাচ্চা প্রসব হয়

আমাদের অনেকের মনে প্রশ্ন জাগে যে কত সপ্তাহে বাচ্চা প্রসব হয়। কত সপ্তাহে বাচ্চা হবে এটি পুরোপুরি নির্ভর করছে গর্ভধারণ কৃত মায়ের শারীরিক সুস্থতার উপর। কারো কারো ক্ষেত্রে দেখা যায় যে সময়ের পূর্বেই বাচ্চা প্রসব হচ্ছে আবার কারো কারো ক্ষেত্রে দেখা যায় যে সঠিক সময়ে বাচ্চা প্রসব হচ্ছে। 
যখন কোন শিশু ৩৭ সপ্তাহ পার হওয়ার পরে জন্মগ্রহণ করেন তখন সেই শিশুকে ম্যাচিউর শিশু বলা হয়ে থাকে। কিন্তু যদি শিশু ৩৭ সপ্তাহের পূর্বে জন্মগ্রহণ করে তবে সেই শিশুকে প্রিম্যাচিউর শিশু বলা হয়ে থাকে। 

৩৭ সপ্তাহের পূর্বে শিশুর জন্ম গ্রহণ করলে শিশুর শারীরিক অবস্থা খুব একটা সুস্থ থাকে না। শিশু যদি গর্ভবতী মায়ের গর্ভধারণের ৪২ সপ্তাহে জন্মগ্রহণ করে তাহলে তা শিশু এবং মা দুজনের জন্যই সবচেয়ে ভালো বলা হয়ে থাকে।

প্রসবের কিছুদিন আগের লক্ষণ

একজন গর্ভবতী মায়ের যখন প্রসবের সময় কাছে আসে তখন সেই গর্ভবতী মায়ের বিভিন্ন রকম দুশ্চিন্তা বাড়তেই থাকে। পেটে হালকা ব্যথা উঠলেই মনে করে যে হয়তো প্রসবের ব্যথা উঠেছে। তাছাড়াও বিভিন্ন রকম শারীরিক পরিবর্তন দেখেও মনে করে যে হয়তো প্রসবের সময় কাছে এসেছে। 
একজন গর্ভবতী মহিলার অবশ্যই প্রসবের আগের লক্ষণের ব্যাপারে ধারণা থাকা উচিত। যেদিন আগে থেকেই সে সফল লক্ষণের ধারণা থাকে তাহলে প্রসবের আগের লক্ষণ দেখে সেই গর্ভবতী মহিলা খুব সহজেই বুঝতে পারবেন যে তার প্রসবের সময় হয়ে এসেছে। 

আমরা আমাদের আর্টিকেলের এই অংশে গর্ভবতী মহিলাদের জানার সুবিধার্থে প্রসবের কিছুদিন আগের লক্ষণ সম্পর্কে আলোচনা করেছি। জেনে নিন প্রসবের কিছুদিন আগে কি কি লক্ষণ দেখা দেয়।

প্রসবের কিছুদিন আগের প্রাথমিক লক্ষণ

স্রাবের দলা বের হওয়া অথবা স্রাবের পরিমাণ বেড়ে যাওয়াঃ প্রসবের কিছুদিন আগে যেই লক্ষণ প্রকাশ পায় তা হচ্ছে স্রাবের পরিমাণ বেড়ে যেতে পারে অথবা যোনি পথ দিয়ে স্রাবের দলা বের হতে পারে। যদি এমনটা হয় তাহলে বুঝতে হবে যে আপনার প্রসবের সময় কাছে এসেছে।
রক্ত মিশ্রিত স্রাব বের হওয়াঃ কারো কারো ক্ষেত্রে দেখা যায় যে প্রসবের কিছুদিন পূর্বে যোনি পথ দিয়ে রক্ত মিশ্রিত স্রাব বের হচ্ছে। যদি এমনটা হয় তাহলে বুঝতে হবে যে আপনার প্রসবের সময় ঘনিষ্ঠ হয়ে এসেছে। আপনার বাচ্চা প্রসব হওয়ার পূর্ব প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করতে হবে।

পেটে মৃদু টান অনুভব হওয়াঃ বাচ্চা হওয়ার কিছুদিন পূর্ব থেকেই গর্ভবতী মায়ের পেটে মৃদু মৃদু টান অনুভব হয়। যদি দেখেন যে আপনার পেটে অনিয়মিতভাবেই মৃদু টান হচ্ছে তাহলে বুঝতে হবে আপনার প্রসবের সময় কাছে এসেছে। 

কিন্তু যদি এরকম একবার হওয়ার পরে আর না হয় তাহলে এটি বাচ্চা প্রসবের জন্য নয়। অনেক সময় শিশু পেটে থাকাকালীন হালকা মৃদু টান হতে পারে। যখন অনিয়মিতভাবে মৃদু টান দেখা দেবে তখন বুঝতে হবে সেটি প্রসবকালীন টান।

গর্ভের শিশু নিচের দিকে নেমে আসাঃ যখন কোন গর্ভবতী মহিলার প্রসবের সময় হয়ে আসে তখন সেই গর্ভবতী মায়ের গর্ভের শিশু অনেকটাই নিচের দিকে নেমে আসে। যখন গর্ভে থাকা শিশু হালকা নিচের দিকে নেমে আসবে তখন বুঝতে হবে যে প্রসবের সময় হয়ে এসেছে।

জরায়ুর মুখ বড় হওয়াঃ প্রসবের পূর্বে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ একটি লক্ষণ হচ্ছে জরায়ুর মুখ বড় হয়ে যাওয়া। যখন দেখবেন যে আপনার জরায়ুর মুখ স্বাভাবিকের তুলনায় বড় হয়ে গেছে তখন বুঝতে হবে যে আপনার শরীর বাচ্চা প্রসবের জন্য তৈরি হচ্ছে।

বাচ্চা প্রসব হওয়ার নিশ্চিত লক্ষণ

কোমর ব্যথাঃ যদি গর্ভবতী মহিলা দেখেন যে তার পেটে প্রচুর টান হওয়ার সাথে সাথে তীব্র কোমর ব্যথা হচ্ছে আর সেই ব্যথা দীর্ঘস্থায়ী তাহলে বুঝতে হবে যে এটি বাচ্চা প্রসবের ব্যথা। কারণ বাচ্চা প্রসবের পূর্বে গর্ভবতী মায়ের তলপেটে ব্যথা এবং কোমর ব্যথা হয়। 

কিন্তু যদি পেটে ব্যথা না হয়ে শুধু কোমর ব্যথা হয় আর সেই কোমর ব্যথা কিছুক্ষণের জন্য হয় এবং পরবর্তীতে কোন রকম ব্যথা না হয় তাহলে সেটি প্রসবকালীন ব্যথা নাও হতে পারে।

যোনি পথ দিয়ে পানি বের হওয়াঃ প্রসবের সময় কাছে আসলে গর্ভবতী মায়ের যোনিপথ দিয়ে পানি বের হয়। এমনটা হওয়ার কারণ মায়ের গর্ভে শিশু অ্যামনিওটিক ফ্লুইড নামক একটি তরলের মধ্যে ভেসে থাকে। আর যখন শিশু প্রসবের পূর্বে সেই তরলের থলিটি ছিরে ফেলে। আর সেই কারণে গর্ভবতী মায়ের যোনিপথ দিয়ে পানি বের হয়।

পেটের তীব্র ব্যথা হওয়াঃ যখন শিশু প্রসবের সময় হয়ে আসে তখন গর্ভবতী মায়ের পেটে তীব্র টান এবং তীব্র ব্যথা হয়ে থাকে। আর এই ব্যথা কিছুক্ষণ পরপরই হয়। পেটে টান হওয়া অথবা তীব্র ব্যথা হওয়া এটি বাচ্চা প্রসবের একটি গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণ।

প্রসবের ব্যথা না হলে কি করনীয়

অনেক সময় দেখা যায় যে অনেক গর্ভবতী মহিলার বাচ্চা হওয়ার যেই সময় থাকে সেই সময় পার হয়ে যায় কিন্তু বাচ্চা প্রসব হয় না কিংবা কোনরকম ব্যথা ওঠে না। এটি গর্ভকালীন সময়ের এক ধরনের সমস্যাও বলা যেতে পারে। 

তাই যদি কোন গর্ভবতী মহিলার বাচ্চা হওয়ার যেই নির্ধারিত সময় থাকে সেই সময়ের মধ্যে বাচ্চা না হয় এবং সেই সময় পার হয়ে যাওয়ার পর ও কোনরকম প্রসব কালীন ব্যথা না উঠে তাহলে অবশ্যই আপনাকে যত দ্রুত সম্ভব চিকিৎসকের নিকট যেতে হবে। 

কোন কারণে এমনটি হচ্ছে তা দেখার জন্য চিকিৎসক কিছু টেস্ট করতে দেবে সেই সকল টেস্ট করাতে হবে। টেস্ট এর রেজাল্ট এর ওপর ভিত্তি করে চিকিৎসক তার চিকিৎসা করবেন। যদি সবকিছু ঠিকঠাক থাকে তাহলে চিকিৎসক প্রসব বেদনা উঠানোর জন্য ব্যবস্থা নেবেন।

ডেলিভারি পেইন উঠানোর নিয়ম

অনেক সময় দেখা যায় যে গর্ভবতী মায়ের ডেলিভারি হওয়ার সময় পার হয়ে যায় কিন্তু ডেলিভারি পেইন ওঠে না। এটি এক ধরনের চিন্তার বিষয়। বর্তমান সময়ে বিভিন্ন রকম ঔষধ বের হয়েছে যে সকল ঔষধ দ্বারা একজন গর্ভবতী মহিলার ডেলিভারি পেইন উঠানো সম্ভব। 

আর তাইতো যদি কোন মহিলার ডেলিভারি পেইন না উঠে তাহলে চিকিৎসকের কাছে গেলে সেই সকল ঔষধ তারা গর্ভবতী মহিলার ডেলিভারি পেইন উঠানো হয়। কিন্তু আমরা আপনারা সকলেই জানি কৃত্রিমভাবে কোন কিছুর থেকে প্রাকৃতিকভাবে সবকিছুই অত্যাধিক ভালো। 

তাই এই ডেলিভারি পেইন যদি ঔষধ দ্বারা না উঠিয়ে প্রাকৃতিকভাবে উঠানো যায় তাহলে শিশু এবং মায়ের জন্য ভালো। এখন হয়তো আপনাদের অনেকের মনেই প্রশ্ন জাগবে আসলেই কি প্রাকৃতিকভাবে ডেলিভারি পেইন উঠানো সম্ভব? তাহলে এই প্রশ্নের জবাবে আমরা বলব যে অবশ্যই সম্ভব। 

আপনি যদি প্রেগনেন্সির শেষের দিকে কিছু নিয়ম মেনে চলেন তাহলে আপনার কৃত্রিমভাবে ডেলিভারি পেইন উঠানোর প্রয়োজন হবে না। প্রাকৃতিকভাবে ডেলিভারি পেইন উঠানোর নিয়ম।

সঠিক খাবার খাওয়াঃ কিছু কিছু খাবার রয়েছে যেই সকল একজন গর্ভবতী মহিলার ডেলিভারি পেইন ওঠাতে অনেক বেশি সাহায্য করে। আপনাকে সেই সকল খাবারগুলো বাছাই করে খেতে হবে। এর মধ্যে একটি খাবার হচ্ছে খেজুর। গর্ভাবস্থার শেষের পর্যায়ে বেশি বেশি খেজুর খাওয়া শুরু করুন। 

এতে করে আপনার জরায়ুর মুখ অনেকটা নরম হবে। এছাড়াও আনারসে উপস্থিত ব্রোমেলিন এনজাইম গর্ভবতী মায়ের জরায়ুর মুখ নরম করে ডেলিভারি পেইন উঠতে সাহায্য করে। এছাড়াও কিছু কিছু মহিলা প্রেগনেন্সির শেষের দিকে মসলাদার খাবার ও খেয়ে থাকেন ডেলিভারি পেইন উঠানোর জন্য।

নিয়মিত ব্যায়াম করাঃ বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় যে গর্ভবতী মহিলারা কোনরকম ব্যায়াম করেন না। মনে করেন যে ব্যায়াম করলে গর্ভে থাকা সন্তানের ক্ষতি হতে পারে। কিন্তু এটি একেবারেই ভুল ধারণা। গর্ভাবস্থায় ও ব্যায়াম করা যাই। 

কিন্তু মনে রাখতে হবে সেই ব্যায়াম কোনরকম লাফানো ব্যায়াম কিংবা ভারী ব্যায়াম হবে না। হালকা কিছু ব্যায়াম রয়েছে সেই সকল ব্যায়াম করতে হবে। ডেলিভারি পেইন উঠানোর ক্ষেত্রে সেই সকল ব্যায়ামগুলো অনেক বেশি কার্যকরী। কোন ধরনের ব্যায়াম করবেনঃ
  • পেলভিক রক
  • পেলভিক টিল্ট
  • বাটারফ্লাই পজিশন
  • বার্থ বলে বসা
উপরে উল্লেখিত ব্যায়ামগুলো গর্ভাবস্থায় আপনারা আস্তে আস্তে করতে পারবেন। এ সকল ব্যায়াম বাচ্চার কোনরকম ক্ষতি করবে না।

ক্যাস্টর অয়েলঃ কিছু কিছু ক্ষেত্রে প্রমাণিত যে যদি গর্ভাবস্থার শেষের দিকে গর্ভবতী মহিলা ক্যাস্টর অয়েল ব্যবহার করেন তাহলে তার জরায়ুর মুখ অনেকটাই নরম হয়ে যায় আর সেই কারণে ডেলিভারি পেইন খুব সহজেই ওঠে। কিন্তু বৈজ্ঞানিকভাবে এটি প্রমাণিত নয়। তাই ক্যাস্টর অয়েল ব্যবহারের পূর্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন তারপর ব্যবহার করুন।

নিপল স্টিমুলেশনঃ গর্ভবতী মহিলা যদি প্রেগনেন্সির শেষের দিকে নিপল স্টিমুলেশন করে তাহলে তার জরায়ুর মুখ সংকোচন হওয়া শুরু করে। আর তার ফলে লেবার পেইন ওঠার সম্ভাবনা অনেক বেশি বেড়ে যায়। এটি একজন গর্ভবতী মহিলার হরমোন নিঃসরণ করতেও অনেক বেশি সাহায্য করে।

নরমাল ডেলিভারি ব্যথা কেমন

একজন গর্ভবতী মহিলা যখন কোন সন্তান জন্ম দেন তখন দুইটি পদ্ধতিতে জন্ম দিয়ে থাকেন। হয়তো নরমাল ডেলিভারি আর নয়তো সিজারিয়ান পদ্ধতিতে। সিজার করার মাধ্যমে সন্তান প্রসব করলে তলপেট কেটে বাচ্চা বের করে নেওয়া হয়। 

কিন্তু যখন মা নরমাল ডেলিভারি এর মাধ্যমে সন্তান জন্ম দেয় তখন সেই মহিলা যেই ব্যথা অনুভব করে তা হয়তো বর্ণনা করা অসম্ভব। শুধুমাত্র সেই মহিলাই বুঝতে পারবে নরমাল ডেলিভারির ব্যথা কেমন। একজন মহিলা যখন নরমালি বাচ্চা জন্ম দেয় তখন সেই মহিলার প্রাকৃতিকভাবেই জরায়ুর মুখ বড় হতে শুরু করে। 

মহিলার জরায়ুর মুখ বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে স্নায়ুতন্ত্রের উপর অনেক বেশি চাপ পড়ে। নরমাল ডেলিভারির সময় একজন মহিলা যেই ব্যথা অনুভব করে তা সাধারণ মানুষের কল্পনার ও বাইরে। প্রাকৃতিকভাবেই মহিলাদের সেই ব্যথা সহ্য করার ক্ষমতা চলে আসে।

লেখকের মন্তব্যঃ প্রসবের কিছুদিন আগের লক্ষণ

প্রতিটি গর্ভবতী মা এবং বোনদের উদ্দেশ্যে আজকে আমরা প্রসবের কিছুদিন আগের লক্ষণ আর্টিকেলটি লিখেছি। প্রতিটি গর্ভবতী মা এবং বোনদের অবশ্যই প্রসবের আগের লক্ষণ সম্পর্কে জ্ঞান থাকতে হবে। 

এটা তার নিজের জন্য এবং তার গর্ভে থাকা সন্তানের জন্য অনেক বেশি জরুরী। তাই গর্ভাবস্থায় অবশ্যই সচেতন থাকুন এবং সাবধানতা অবলম্বন করুন। এছাড়াও বাচ্চা প্রসবের পূর্বে কিছু পূর্ব প্রস্তুতি নেওয়া প্রয়োজন। 

কি কি পূর্ব প্রস্তুতি নিতে হবে তা জানতে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন। এছাড়াও প্রেগনেন্সির সম্পর্কে কোন রকম প্রশ্ন থাকলে আমাদেরকে কমেন্টের মাধ্যমে জিজ্ঞাসা করতে পারেন। আমরা আপনাদের প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর দেব।

''ধন্যবাদ''

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

দ্যা বর্ষা ওয়েব সাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url