কোরিয়ান মেয়েদের রূপের রহস্য সম্পর্কে জেনে নিন

কোরিয়ানদের মতো ফর্সা হওয়ার উপায়আপনারা কি কোরিয়ানদের মত চেহারা করতে চান। আর সেই কারণেই কোরিয়ান মেয়েদের রূপের রহস্য সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন। আপনারাও যদি কোরিয়ান মেয়েদের রূপের রহস্য জানতে চান তাহলে আমাদের লেখা আর্টিকেলটি পড়ুন। আমরা আমাদের আর্টিকেল করিয়ান মেয়েদেরও রূপের রহস্য দ্বারা আপনাদের সামনে কোরিয়ান মেয়েদের সম্পূর্ণ স্কিন কেয়ার রুটিন সম্পর্কে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি।
কোরিয়ান মেয়েদের রূপের রহস্য
আশা করছি আপনারা কোরিয়ান মেয়েদেরও রূপের রহস্য আর্টিকেলটি পড়ে কোরিয়ান মেয়েরা প্রতিদিন কি স্ক্রিন কেয়ার রুটিন করে তা জানতে পারবেন।

ভূমিকাঃ কোরিয়ান মেয়েদের রূপের রহস্য

আমরা যখন কোন কোরিয়ান মহিলা দেখি তখন তাদের চেহারার দিকে হতভম্ব হয়ে তাকিয়ে থাকি। কারণ তাদের গ্লাস স্কিন তাদের এক আলাদা পরিচয় বহন করে। তাদের ত্বক দেখে মনে হয় তারা সব সময় তাদের ত্বকের বিভিন্ন রকম যত্ন নেই। মনে মনে আমরা সকলেই ভাবি কোরিয়ান মেয়েদের রূপের রহস্য কি। 

তারা তাদের রূপের সৌন্দর্য ধরে রাখার জন্য না জানি কত কি করে।কত রকমের প্রোডাক্ট ব্যবহার করে কিংবা সার্জারি করে। কিন্তু আসল কথা হচ্ছে কোরিয়ান মেয়েরা অনেক বেশি পরিশ্রমী হয়। তারা প্রতিদিন তাদের চেহারার পরিচর্যা করে থাকে। আর সেই কারণেই তাদের গ্লাস স্কিন দেখা যায়। আমরা আমাদের আর্টিকেলে আপনাদের জন্য কোরিয়ানদের রূপের রহস্য সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি।

কোরিয়ান মেয়েদের রূপের রহস্য

কোরিয়ান মেয়েদের যখনই দেখা হয় তখনই মনে হয় তারা পারফেক্ট। তাদের চেহারার মাঝে সব সময় উজ্জ্বলতা এবং নমনীয়তা লক্ষ্য করা যায়। ১৮ বছর হোক কিংবা ২৮ বছর তারা সব সময় মনে হয় তাদের যৌবন ধরে রেখেছে। আপনারা কি ভাবছেন এই উজ্জ্বলতা এবং নমনীয়তা কি এমনি এমনিতেই হয়। কখনোই না এই উজ্জ্বলতা এবং নমনীয়তা ধরে রাখতে তাদের অনেক চেষ্টা করতে হয়। 

তারা তাদের এই সৌন্দর্য ধরে রাখতে বেশ কিছু নিয়ম মেনে চলে। আর সেই নিয়মগুলো কঠোরভাবেই পালন করে। সেই কারণেই তাদের চেহারা দেখতে এতটা সুন্দর হয়। এখন আমরা আপনাদের সামনে সেই নিয়মগুলো সম্পর্কে আলোচনা করব অর্থাৎ কোরিয়ান মেয়েদের রূপের রহস্য সম্পর্কে আলোচনা করব।
  • কোরিয়ান মেয়েরা যে সকল সব প্রসাধনী ব্যবহার করে সেই সকল প্রসাধনী গুলো সাধারণত ব্র্যান্ডের এবং ভালো মানের হয়ে থাকে। তারা সবসময় ভালো মানের প্রসাধনী ব্যবহার করে থাকে।
  • তারা তাদের ত্বকের নিয়মিতভাবে পরিচর্যা করে থাকে। আর সেই পরিচর্যা সঠিক নিয়মে করে থাকে। ত্বকের পরিচর্যা করার ক্ষেত্রেও কিছু ধাপ রয়েছে যে সকল ধাপে সঠিক নিয়মে রূপচর্চা করলে অনেক বেশি উপকার পাওয়া যায়। তারা সব সময় সেই ধাপ অনুযায়ী রূপচর্চা করে থাকে।
  • কোরিয়ান মেয়েরা সাধারণত অনেক বেশি পরিশ্রমী হয়ে থাকে। তারা রূপচর্চার পাশাপাশি শরীর চর্চা ও নিয়মিত করে থাকে। তারা শরীরচর্চার জন্য বিভিন্ন রকম ডায়েট এবং ব্যায়াম করে থাকে।
  • কোরিয়ান মেয়েরা প্রচুর পরিমাণে পানি পান করে। পানি আমাদের ত্বককে মশ্চারাই করতে অনেক বেশি সাহায্য করে। তাই পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করা সকলের জরুরী। পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করলে চেহারা অনেক বেশি সুন্দর থাকে।
  • কোরিয়ান মেয়েরা হালকা মেকআপ করতে বেশি পছন্দ করে। তারা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই হালকা মেকাপ করে যা দেখতে অনেকটাই ন্যাচারাল মনে হয়। ভারী মেকআপ ব্যবহারের ফলে ত্বকে বিভিন্ন রকম পিগমেন্টেশন হয়ে থাকে। তাই তারা ত্বকের কোনরকম সমস্যা যেন না হয় তাই হালকা মেকআপ ব্যবহার করে।
  • কোরিয়ান মেয়েরা নিয়মিত ভাবে ত্বকে ভিটামিন সি জাতীয় সিরাম ব্যবহার করে থাকে। এ ধরনের সিরাম ব্যবহারের ফলে তওয়াফ অনেক বেশি সুন্দর এবং উজ্জ্বল দেখায়।
  • এছাড়াও কোরিয়াতে বিভিন্ন ধরনের মাস্ক রয়েছে যা ত্বকের জন্য অনেক বেশি উপকারী করিয়ান মেয়েরা নিয়মিত সেই সকল মাস্ক ব্যবহার করে থাকে।

গ্লাস স্কিন পাওয়ার উপায়

গ্লাস স্কিন যদি পেতে চান তাহলে মানতে হবে কিছু পদ্ধতি। কারণ কোন কিছু না করেই গ্লাস স্কিন আশা করা বোকামো। কোন কিছু পেতে হলে সেই পাওয়ার জন্য অনেক কিছু করতে হয়। গ্লাস স্কিন চেহারা পাওয়ার জন্য কঠোর পরিশ্রম করতে হয়। 

কিছু কিছু পদ্ধতি রয়েছে আপনারা যদি সেই পদ্ধতির মেনে চলেন তাহলেই পাবেন গ্লাস স্কিন। অনেকেই মনে করেন যে কোরিয়ানদের মতো গ্লাস স্কিন পেতে হলে তাদেরকে কোরিয়ানদের দামি দামি প্রোডাক্ট কিনতে হবে ।

কিন্তু আপনাদের এই চিন্তা ভাবনায় একেবারেই ভুল। বাড়িতে বসেই আপনারা পেতে পারেন কোরিয়ানদের মত গ্লাস স্কিন। এখন জানুন কিভাবে বাসায় বসে কোরিয়ানদের মতো গ্লাস স্কিন পাবেন।

১। প্রথমেই আপনার চেহারা কে ডাবল ক্লিনিং করতে হবে। আমরা সকলেই চেহারা কে একবার ক্লিনিং করে থাকি। কিন্তু একবার ক্লিনিং করার কারণে আমাদের ত্বকের ময়লা পুরোপুরি ভাবে পরিষ্কার হয় না। তাই চেহারা কে ডাবল ক্লিনিং করতে হবে। 

প্রথমে অলিভ অয়েল অথবা কোকোনাট অয়েল দিয়ে চেহারা ভালোভাবে মেসেজ করতে হবে তারপর হালকা কুসুম গরম পানিতে তোয়ালে ভিজিয়ে মুখ মুছে নিতে হবে। তারপর নরমাল ফেসওয়াস দিয়ে চেহারা ধুয়ে নিতে হবে।

২। এবার যেটি করতে হবে তা হচ্ছে সেভেন স্কিন মেথড। এই পদ্ধতিতে কোরিয়ানরা চেহারাই সাতবার হাইড্রেটেড টোনার ব্যবহার করে থাকে। সাতবার এই টোনার ব্যবহার করার কারণেই এর নাম হচ্ছে সেভেন স্কিন মেথড। 

সেভেন ইজ স্কিন মেথড ব্যবহার করার কারণ হচ্ছে স্কিনকে হাইড্রেট রাখা। আমাদের স্কিন যত বেশি হাইড্রেট থাকবে তত বেশি গ্লাস স্কিন দেখাবে। শসার রসের সাথে রোজ ওটার অথবা এলোভেরা জেল এর সাথে নরমাল পানি মিশিয়ে এই টোনার বাসায় তৈরি করতে পারবেন। 

মুখ পরিষ্কার করে ধোয়ার পর এই টোনার মুখে স্প্রে করতে হবে। স্প্রে করার পর হাত দিয়ে টেপ করতে হবে। এটি ভালোভাবে শুকিয়ে যাওয়ার পর আবার একইভাবে স্প্রে করতে হবে। এইভাবে সাতবার করতে হবে।

৩। টোনার ব্যবহার করার পর যা করতে হবে তা হচ্ছে চেহারায় এ্যাসেন্স এপ্লাই করতে হবে। চেহারাতে এ্যাসেন্স এপ্লাই করার ফলে চেহারা অনেক বেশি হাইড্রেটেড থাকবে। চেহারায় কোন রকম হাইড্রেশনের অভাব হবে না। এছাড়াও মশ্চারাইজ এর গুনাগুন চেহারায় লক করবে। 

দুই টেবিল চামচ পানি এবং তার সাথে দুই থেকে তিন ফোঁটা গ্লিসারিন এবং কিছুটা পরিমাণ এলোভেরা জেল দিয়ে ঘরে বসেই এই এসএমএস তৈরি করা সম্ভব।টনার ব্যবহার করার পর এই এসেন্স হাতে একটু করে নিয়ে পুরো ত্বকে ভালোভাবে মেসেজ করতে হবে।

৪। আপনারা যদি গ্লাস স্কিন পেতে চান তাহলে অবশ্যই চেহারায় মশ্চরাইজার ব্যবহার করতে হবে। কারণ একটি সুন্দর চেহারা পেতে হলে অবশ্যই চেহারা মশ্চারাইজ করে রাখতে হবে। তাই এবার চেহারাতে মশ্চরাইজ দিয়ে মেসেজ করতে হবে। 

বাজারে বিভিন্ন ধরনের মস্চারাইজ পাওয়া যায় সেগুলো ব্যবহার করতে পারেন অথবা বাসায় ফেসিয়াল অয়েল দিয়ে চেহারায় ম্যাসাজ করতে পারেন। ফেসিয়াল অয়েল মশ্চারাইজার এর কাজ করবে।

৫। শেষ এবং ফাইনাল ধাপ হচ্ছে সানস্ক্রিন ব্যবহার করা। সানস্ক্রিন এমন একটি প্রোডাক্ট যা আমাদের চেহারাকে সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি থেকে বাঁচিয়ে রাখে। রোদ হোক অথবা বৃষ্টি কিংবা শীতকাল সানস্ক্রিন ব্যবহার করা অত্যাবশ্যকীয় চেহারার জন্য। তাই যখন ওই বাসা থেকে বের হন না কেন অবশ্যই চেহারায় সানস্ক্রিন লাগিয়ে তারপর বের হবেন।

উপরে আমরা যেই সকল পদ্ধতি গুলো আপনাদের সামনে আলোচনা করলাম সেই সকল পদ্ধতি গুলো মেনে চললে কিছুদিনের মধ্যেই আপনারা আপনাদের পছন্দের মত গ্লাস স্কিন পেয়ে যাবেন। কিন্তু গ্লাস স্কিন পেতে অবশ্যই পদ্ধতি গুলো নিয়ম মেনে প্রতিদিন করতে হবে।

গ্লাস স্কিন ফেসপ্যাক

আমাদের সকলের বাসায় এমন কিছু উপাদান রয়েছে যে সকল উপাদান দিয়ে আমরা ফেসপ্যাক তৈরি করে খুব সহজেই গ্লাস স্কিন পাব। গ্লাস স্কিন পাওয়ার জন্য পার্লারে গিয়ে দামি দামি ফেসিয়াল করার প্রয়োজন হবে না। রান্না ঘরে থাকা জিনিসপত্র দিয়ে দাগ মুক্ত চেহারা এবং কাঁচের মতো স্বচ্ছ চেহারা পাওয়া সম্ভব। আমরা এখন আপনাদের সামনে গ্লাস স্কিন ফ্রেশ প্যাক সম্পর্কে আলোচনা করব।

কলাঃ কলা দিয়ে ফেসপ্যাক তৈরি করে এপ্লাই করলে আপনি পাবেন কাঁচের মতো স্বচ্ছতা। কারণ কলা আমাদের ত্বকের শুষ্কতা দূর করতে সাহায্য করে। আর কলা একটি মোশচারাইজার হিসাবেও কাজ করে। কলা দিয়ে ফেসপ্যাক তৈরি করতে প্রথমে একটি পাত্রে একটি কলা নিয়ে ভালোভাবে ম্যাশ করে নিতে হবে।

এবার সেই কলার ভেতর এক চামচ মধু মেশাতে হবে। তার সাথে মেশাতে হবে ফ্রেশ ক্রিম। এবার এই তিনটি উপাদান একসাথে ভালোভাবে মিশিয়ে নিতে হবে। এবার এই ফেসপ্যাক ত্বকে অ্যাপ্লাই করতে হবে। ত্বকে অ্যাপ্লাই করার পর ২০ মিনিট মত চেহারায় রাখতে হবে। তারপর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে নিতে হবে।

আঙ্গুরঃ আঙ্গুর আমাদের চেহারার টানটান ভাব ধরে রাখতে এবং আমাদের চেহারাকে ডিটক্স করতে অনেক বেশি সাহায্য করে। এই ফেসপ্যাক তৈরি করার জন্য প্রথমে একটি পাত্রে কয়েকটি আঙ্গুর নিতে হবে। এবার আঙ্গুর গুলো ভালোভাবে ম্যাশ করে নিতে হবে। ম্যাশ করা আঙ্গুরের রস বের করে নিতে হবে। 

এবার আঙ্গুরের রসের সাথে কিছুটা পরিমাণ ময়দা মিশিয়ে ভালোভাবে পেস্ট তৈরি করতে হবে। এবার এই ফেস প্র্যাকটিস চেহারায় এপ্লাই করতে পারেন। শুকিয়ে যাওয়ার পর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে নিতে হবে।

টমেটোঃ টমেটো আমাদের চেহারার কালো ভাব দূর করতে এবং চেহারা টানটান ভাব ধরে রাখতে সাহায্য করে। তাই যদি গ্লাস স্কিন পেতে চান তাহলে টমেটোর ফ্রেশ প্যাক ব্যবহার করতে পারেন। একটি পাত্রে টমেটো নিয়ে ভালোভাবে ম্যাশ করে নিতে হবে। 

এবার ম্যাশ করা টমেটোর সাথে এক চামচ মধু মেশাতে হবে। ভালোভাবে দুইটি উপাদান মিশে গেলে চেহারায় এপ্লাই করতে হবে। চেহারায় এপ্লাই করার পর ৩০ মিনিট মতো রেখে পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে নিতে হবে।

স্ট্রবেরিঃ স্ট্রবেরি হচ্ছে গ্লাস স্কিন পাওয়ার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। কয়েকটি স্ট্রবেরি নিয়ে ভালোভাবে ম্যাশ করে নিতে হবে। তার সাথে এক চামচ দই এবং এক চামচ মধু ভালোভাবে মিশাতে হবে। এগুলোর মধ্যে এক চামচ লেবুর রস দিতে পারেন। 

সবকয়টি উপাদান ভালোভাবে মিশাতে হবে। ভালোভাবে মিশে ফেসপ্যাক তৈরি হয়ে গেলে। চেহারায় এপ্লাই করতে হবে। চেহারায় এপ্লাই করে ৩০ মিনিট মতো রেখে দিতে হবে। তারপর ভালোভাবে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে নিতে হবে।

কোরিয়ান গ্লাস স্কিন ক্রিম

বাসায় বসে প্রাকৃতিক উপায় অবলম্বন করা আপনাদের কাছে যদি ঝামেলার মনে হয় তাহলে বাজারে কিছু কোরিয়ান গ্লাস স্কিন ক্রিম পাওয়া যায় আপনারা সেই সকল ক্রিম ব্যবহার করতে পারেন। সেই সকল প্রেম ব্যবহার করে খুব সহজেই কোরিয়ানদের মতো গ্লাস স্কিন পাবেন। আমরা এখন আপনাদের জানার সুবিধার্থে করিয়ান গ্লাস স্কিন ক্রিম এর নাম গুলো আলোচনা করব। যেমনঃ

1. Hada Labo Tokyo anti Aging Hydrator
2. IMAGE Skincare Vital C Hydrating Facial Cleanser
3. Peach & Lily Glass Skin Serum
4. OHUI Miracle Moisture Ceramide Boosting Cream
5. Nutrient Toner, Hydrating Essence Toner With Hyaluronic
6. The Face Shop Water Bright Foaming Facial Cleanser
7. Thank you Farmer Rice pure skincare
উপরে উল্লেখিত ক্রিম গুলো হচ্ছে কোরিয়ান গ্লাস স্কিন ক্রিম। আপনারা বাজারে যদি এই ক্রিমগুলো না পান তাহলে অনলাইনে সবথেকে খুব সহজেই এই ক্রিম পেয়ে যাবেন। এই ক্রিমগুলো আপনারা খুব সহজেই  amazon এ পেয়ে যাবেন।

শেষ কথাঃ কোরিয়ান মেয়েদের রূপের রহস্য

আশা করছি আপনারা কোরিয়ান মেয়েদের অরূপের রহস্য আর্টিকেলটি পড়ে বুঝতে পেরেছেন কোরিয়ান মেয়েরা তাদের চেহারার সৌন্দর্য ধরে রাখার জন্য কি কি করে। গ্লাস স্কিন পাওয়ার জন্য কি কি করতে হবে এবং গ্লাস স্কিন পাওয়ার জন্য কোন ক্রিম ব্যবহার করতে হবে। 

আমরা সকলেই আমাদের চেহারার সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে চাই। তাই বিভিন্ন সময় বিভিন্ন রকম কেমিক্যাল ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু আমরা পরামর্শ দেবো কোনরকম কেমিক্যাল ব্যবহার না করে প্রাকৃতিক উপায়ে রূপচর্চা করা। 

চেহারার রূপচর্চার ব্যাপারে কোনরকম প্রশ্ন থাকলে আমাদেরকে কমেন্টের মাধ্যমে জিজ্ঞাসা করতে পারেন। আমরা আপনাদের প্রশ্নের উত্তর দেয়ার চেষ্টা করব।

''ধন্যবাদ''

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

দ্যা বর্ষা ওয়েব সাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url