এন্টাসিড প্লাস খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানুন
ট্রিপটিন কেন খায় জেনে নিনআজকে
আমরা এন্টাসিড প্লাস খাওয়ার নিয়ম আর্টিকেল দ্বারা আপনাদের সামনে এন্টাসিড প্লাস
সম্পর্কে সব ধরনের তথ্য তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। আপনারা যদি এন্টাসিড প্লাস
সম্পর্কে জানতে চান তাহলে অবশ্যই এন্টাসিড প্লাস খাওয়ার নিয়ম আর্টিকেলটি মনোযোগ
সহকারে পড়ুন। আমরা এন্টাসিড প্লাস খাওয়ার নিয়ম আর্টিকেলে আপনাদেরকে অজানা কিছু
তথ্য জানানোর চেষ্টা করেছি।
আশা করছি আপনারা এন্টাসিড প্লাস খাওয়ার নিয়ম আর্টিকেলটি পড়ে আপনাদের
প্রয়োজনীয় তথ্যটি খুঁজে পাবেন। আপনাদের প্রয়োজনীয় তথ্যটি পেতে আর্টিকেলটি
শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ুন।
ভূমিকাঃ এন্টাসিড প্লাস খাওয়ার নিয়ম
আমরা সবাই জানি অ্যান্টাসিড মানুষের পেটের গ্যাস দূর করতে অনেক কার্যকরী একটি
ওষুধ। গ্যাসের সমস্যা মূলত বুক জ্বালাপোড়া এবং বদহজম সমস্যার সমাধানের সেবন করা
হয়। এর পাশাপাশি কোষ্ঠকাঠিন্য বা ডায়রিয়ার সমস্যা দেখা দিলে অ্যান্টাসিড প্লাস
ব্যবহৃত হয়।
আরও পড়ুনঃ কৃমির ঔষধ কোনটা ভালো জেনে নিন
গ্যাসের সমস্যা দূর করার ক্ষেত্রে দিয়ে অ্যান্টাসিড প্লাস একটি জনপ্রিয় ঔষধ।
আমরা সকলেই কখনো না কখনো গ্যাসের সমস্যায় পড়ে থাকি। তাই আমাদের সকলের উচিত
সম্পর্কে সকল প্রকার তথ্য জেনে রাখা। ফ্যান্টাসিড এক ধরনের নন সিস্টেমিক নাশক
ঔষধ।
অ্যান্টাসিড কি? - এন্টাসিড প্লাস কি?
অ্যান্টাসিড বা এন্টাসিড প্লাস এক ধরনের ঔষধ। অ্যান্টাসিড মূলত পাকস্থলীর
অতিরিক্ত অম্লকে প্রমোশন করে থাকে সেই সাথে এটি সাধারণত বুক জ্বালাপোড়া এবং
বদহজম নির্মল করে। পাশাপাশি ডায়রিয়া এবং কোষ্ঠকাঠিন্য চিকিৎসাতে এন্টাসিড
দেওয়া হয়।
বর্তমান সময়ের প্রতিটি ফার্মেসিতে এন্টাসিড গুলো ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম,
সোডিয়াম লবণ এবং অ্যালুমিনিয়াম সংযুক্ত থাকে। অ্যান্টাসিড বড়ি বা ট্যাবলেট এর
উপকারিতা সম্পর্কে জানা থাকলে আপনারা রোগ প্রতিরোধ করতে পারবেন। এছাড়া এন্টাসিড
একটি নন সিস্টেমিক নাশক ট্যাবলেট এবং এতে অ্যালুমিনিয়াম হাইড্রোক্সাইড আছে।
এছাড়া ম্যাগনেসিয়াম হাইড্রোক্সাইড বিশেষভাবে সমন্বিত রয়েছে৷ যা অত্যন্ত
নির্ভরযোগ্য ও দীর্ঘক্ষণ কার্যকরী। পাকস্থলী এবং অন্ত্র সংবেদনশীল পর্দাতে
মিউকোসার এর ওপর অক্সিকোন উপাদান তৈরি করে বিভিন্ন ক্ষতের নিরাময় করে থাকে।
আরও পড়ুনঃ সর্দির ট্যাবলেট এর নাম জেনে নিন
এন্টাসিড একটি নির্ভরযোগ্য ঔষধ যা ব্যবহার করে কোষ্ঠকাঠিন্য ও ডায়রিয়া প্রতিরোধ
করা যায়। এন্টাসিড প্লাস বিশেষভাবে দীর্ঘস্থায়ী পাকস্থলী ও ডিওডেনাল আলসার দূর
করে। এর পাশাপাশি বুক জ্বালাপোড়া, ঢেকুর ইত্যাদি রোগে ব্যবহৃত হয়।
আবার অতিরিক্ত খাবার খাওয়ার ফলে সৃষ্ট অম্লের অস্বাচ্ছন্দ্যে নির্দেশিত হয়।
এন্টাসিড প্লাস গ্যাস্ট্রিক হাইপার এসিডিটি সমস্যার দূর করতে ব্যবহৃত হয়। এখন
এন্টাসিড ট্যাবলেট এর কাজ এন্টাসিড ট্যাবলেট এর উপকারিতা এবং এন্টাসিড প্লাস
ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম জানতে, নিচের তথ্যগুলো অনুসরণ করুন।
এন্টাসিড ট্যাবলেট এর কাজ কি?
আমরা এখন আপনাদের সুবিধার্থে জানাবো এন্টাসিড ট্যাবলেট এর কাজ কি এই সম্পর্কে।
বিশেষ করে অ্যান্টাসিড ট্যাবলেটের সাধারণত কাজ বুক জ্বালাপোড়া এবং বদহজম
প্রতিরোধে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। এর পাশাপাশি ডায়রিয়া জনিত সমস্যা এবং
কোষ্ঠকাঠিন্য রূপের ক্ষেত্রে এন্টাসিড ট্যাবলেট খাওয়া হয়।
বর্তমান সময়ে প্রতিটি ফার্মেসিতে এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট পাওয়া যায়। আর এই
এন্টাসিড ট্যাবলেট গুলোতে রয়েছে - ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, অ্যালুমিনিয়াম,
সোডিয়াম লবণ ইত্যাদি। আবার কিছু কিছু এন্টাসিড ট্যাবলেটে লবণ মেশানো হয়ে থাকে
যেমন এলুমিনিয়াম হাইড্রক্সাইড এবং ম্যাগনেসিয়াম কার্বনেট।
আরও পড়ুনঃ জিহ্বায় ঘা এর ঔষধ সম্পর্কে জানুন
এন্টাসিড ট্যাবলেট গুলো অন্যান্য সক্রিয় উপাদান গুলোর সঙ্গে তৈরি করতে পারবেন
যেমন আপনার নিয়ন্ত্রণের জন্য সিথেমিকোন, এলজিনিক এসিড শরীরিক বাধা হিসেবে কাজ
করতে দেয়। বেশ কয়েকটি তরল, সাধারণ তরল প্রস্তুতির মধ্যে আছে ম্যাগনেসিয়াম
হাইড্রোক্সাইড ও ম্যাগনেসিয়াম এর মিশ্রণ।
এন্টাসিড ট্যাবলেট এর কাজের মধ্যে আরো একটি গুরুত্বপূর্ণ রোগের নিরাময় হয়
গ্যাস্ট্রিক সমস্যা দূর করে। চর্বণযোগ্য ট্যাবলেট হচ্ছে এন্টাসিডের সব থেকে
সাধারণ রোগ গুলোর মধ্যে একটি। যা সব ধরনের ফার্মেসিতে পাওয়া যায়।
ট্যাবলেট গুলো সেবন করা হয়ে গেলে পাকস্থলীতে পৌঁছানোর পরে ট্যাবলেট পাউডার
পাকস্থলী এসিডে দ্রবীভূত হয়। যার ফলে কেটায়ন গুলো মুক্তি পায় সে সাথে অতিরিক্ত
পাকস্থলের এসিডকে দূর করে দেয়। গ্যাস্ট্রিক ট্যাবলেট গুলো মূলত তীব্র ও
দীর্ঘস্থায়ী আলসার, অন্ত্রের প্রদাহ এবং পাকস্থলী, খাদ্যনালী প্রদাহ সহ বুক
জ্বালা তোরা দূর করে দেয়।
এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট এর উপকারিতা
এখন আমরা আপনাকে জানাবো অ্যান্টাসিড ট্যাবলেট এর উপকারিতা গুলো কি। তো চলুন
আলোচনা শুরু করা যাক।
অতিরিক্ত বদহজম এবং বুক জ্বালাপোড়া দূর করতে উপকারী। সেই সাথে ডায়রিয়া এবং
কোষ্ঠকাঠিন্য চিকিৎসার জন্য এন্টাসিড ট্যাবলেট অনেক কার্যকরী। বর্তমান সময়ের সব
ধরনের ফার্মেসিতে এন্টাসিড ট্যাবলেটগুলো পেয়ে যাবেন।
আর আপনারা সবসময় একই কথা মনে রাখবেন এন্টাসিড একটি নন সিস্টেমিক নাশক ট্যাবলেট।
এ ধরনের ট্যাবলেটে অ্যালুমিনিয়াম হাইড্রোক্সাইড ও ম্যাগনেসিয়াম হাইড্রোক্সাইড
বিশেষ বিশেষভাবে উপকারী। এন্টাসিড অত্যন্ত নির্ভরযোগ্য ও দীর্ঘক্ষন কার্যকরী একটি
ট্যাবলেট।
এছাড়া এন্টাসিড পাকস্থলী ও ডিওডেনাল আলসার, রিফ্লাক্স জনিত খাদ্যনালী প্রদাহ,
ঢেকুর এবং বুক জ্বালাপোড়া রোগের ক্ষেত্রে অনেক উপকারী। আর এন্টাসিড হচ্ছে
স্কয়ার ফার্মাসিটিক্যালের এক ধরনের উপকারী ঔষধ যা পাকস্থলী চিকিৎসায় ব্যবহৃত
হয়।
মোটকথা আপনাদের পেটে যদি গ্যাসের সমস্যা বুক জ্বালাপোড়া এবং পেট ব্যথা করে
সেক্ষেত্রে আপনারা এই এন্টাসিড ট্যাবলেট খেয়ে অনেক উপকৃত হবেন।
এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট এর অপকারিতা
অতিরিক্ত মাত্রায় এন্টাসিড ট্যাবলেট খাওয়ার ফলে হাড় ভাঙ্গর সমস্যা দেখা দেয়,
কিডনির ড্যামেজ হওয়া শুরু করে। এছাড়া হৃদযন্ত্রের অবস্থা এতটাই খারাপ হয়ে যায়
যে হৃদরোগের আশঙ্কা মারাত্মকভাবে বৃদ্ধি পায়৷ তার কারণ হচ্ছে এন্টাসিড প্লাস
ট্যাবলেট অনেক দ্রুত কাজ করে থাকে। তাই ডাক্তারদের পরামর্শ অনুযায়ী এবং নিয়ম
অনুযায়ী এন্টাসিড ট্যাবলেট খেতে হবে।
অ্যান্টাসিড প্লাস কখন খাওয়া উচিত?
অ্যান্টাসিড প্লাস কখন খাওয়া উচিত এ বিষয়ে অনেকে জানে না। আপনাদের সুবিধার্থে
বলছি- অতিরিক্ত গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থাকলে খাবারের আগে বা খাবারের পরে এন্টাসিড
খেতে পারবেন। সব সময় মনে রাখতে হবে এই এন্টাসিড ট্যাবলেট গুলো মূলত দুই থেকে তিন
ঘন্টা কাজ করে।
এই ধরনের ট্যাবলেট প্রেসক্রিপশন ছাড়া যেকোনো ফার্মেসি থেকে সহজেই কিনে নেয়া
যায়। এখানেই হচ্ছে সব থেকে বড় সমস্যা। না জেনে বুঝে মানুষ নিয়মের বাইরে গিয়ে
অ্যান্টাসিড খাচ্ছেন। আমাদের জানামতে অ্যান্টাসিড ট্যাবলেট হচ্ছে পাকস্থলীর
এসিডকে প্রতিরোধ করা।
ফলে সাময়িকভাবে সমস্যা নির্মল হয়ে যায়। তাই আপনাদের পরামর্শ দিব, আপনার যদি
বিভিন্ন সমস্যার কারণে গ্যাস্ট্রিকের বড়ি অর্থাৎ এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট খেতে
চান? তাহলে অবশ্যই খাবার খাওয়ার আগে খেতে হবে।
বিশেষজ্ঞ ডাক্তারদের মতানুসারে খাবার খাওয়ার আগে এবং পরে অ্যান্টাসিড খেতে হয়।
কারন এই ট্যাবলেটটি সর্বোচ্চ দুই থেকে তিন ঘন্টা কাজ করে। বিশেষ করে খাবার
খাওয়ার আগে অ্যান্টাসিড ট্যাবলেট খাওয়া উচিত।
এন্টাসিড প্লাস খাওয়ার নিয়ম
উপরের আলোচনায় আপনারা এন্টাসিড ট্যাবলেট খাওয়ার উপকারিতা কি এ বিষয়ে জানতে
পারলেন। এখন আমি আপনাদের জানানোর চেষ্টা করবো এন্টাসিড প্লাস খাওয়ার নিয়ম
সম্পর্কে বিস্তারিত।
অ্যান্টাসিড প্লাস এমন এক ধরনের ওষুধ যা আমাদের বুকের জ্বালাপোড়া এবং বদহজম দূর
করতে অনেক বেশি সাহায্য করে থাকে। এছাড়াও এটি আমাদের পাকস্থলীতে উপস্থিত থাকা
অতিরিক্ত অম্লকে প্রশমন করে।
বর্তমান বাজারে যে সকল এন্টাসেড প্লাস পাওয়া যায় সেগুলোতে উপস্থিত থাকে
সোডিয়াম ম্যাগনেসিয়াম ক্যালসিয়াম ও অ্যালুমেনিয়াম এর মত পদার্থ। অ্যান্টাসিড
প্লাস খাওয়ার সব থেকে উপযুক্ত সময় হচ্ছে রাতের খাবারের এক থেকে তিন ঘন্টা পরে
এক থেকে দুইটি ট্যাবলেট খেতে পারেন।
এছাড়াও যে সকল অ্যান্টাসিড প্লাস সিরাপ পাওয়া যায় সেই সকল অ্যান্টাসিড প্লাস
এক থেকে দুই চামচ খাবার খাওয়ার এক থেকে তিন ঘন্টা পরে খেতে হবে। আপনার যদি উপরে
দেওয়ার নিয়ম অনুযায়ী প্রতিদিন এক থেকে দুইটি ট্যাবলেট খাওয়ার আগে খেতে পারেন
তাহলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর হওয়ার পাশাপাশি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
এন্টাসিড ট্যাবলেট কি চুষে খেতে হয়?
বর্তমান সময়ে অনেকেই অনলাইনে সার্চ করে জানার চেষ্টা করেন, এন্টাসিড ট্যাবলেট
চুষে খাব নাকি পানি দিয়ে খাব। অর্থাৎ এন্টাসিড ট্যাবলেট কি চুষে খেতে হয়।
এন্টাসিড ট্যাবলেট আপনারা চাইলে দুই ভাবে খেতে পারবেন। পানি দিয়ে এবং চুষে চুষে।
এক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন ফ্যান্টাসি ট্যাবলেট গুলো চুষে খাওয়া বেশি উপকার।
কারন অ্যান্টাসিড ট্যাবলেট ভালো মতো চুষে খাওয়ার ফলে দ্রুত পেটে গিয়ে কাজ করে।
এক্ষেত্রে আপনি যদি পানির সাথে অ্যান্টাসিড ট্যাবলেট খান তাহলে ট্যাবলেট এর
কার্যকারিতা ধীরে ধীরে হবে। তো গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা যেন দ্রুত সেরে যায় সেজন্য
চুষে খাওয়াই ভালো।
এন্টাসিড ট্যাবলেট খাওয়ার আগে আপনারা অবশ্যই খাবার খাওয়ার ১ ঘন্টা থেকে ২ ঘন্টা
আগে খাবেন। তবে দ্রুত ফলাফল পাবেন।
এন্টাসিড প্লাস এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
গ্যাস্টিকের মতো সমস্যাই পড়লেই যদি আপনি অতিরিক্ত পরিমাণে এন্টাসিড গ্রহণ করেন
তাহলে এটি আপনার জন্য ক্ষতিকারক হতে পারে। আপনার শরীরে এর কারণে বিভিন্ন রকম
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। আপনি যদি এন্টাসিড সমস্যার কারণ এ এন্টাসিড
প্লাস গ্রহণ করেন তাহলে ভবিষ্যতে একই সমস্যার জন্য এন্টাসিড প্লাস খাওয়ার পরিমাণ
বাড়াতে হবে। এন্টাসিড প্লাসে অ্যালুমিনিয়াম উপস্থিত থাকে।
আর অতিরিক্ত পরিমাণে অ্যালুমিনিয়াম গ্রহণ করার ফলে আমাদের শরীরে এক ধরনের
বিষাক্ততা সৃষ্টি করবে । আর সেই বিষ আমাদের কিডনির উপরও মারাত্মক ভয়ংকর প্রভাব
ফেলতে পারে। অতিরিক্ত পরিমাণ অ্যান্টাসিড প্লাস গ্রহণ করার কারণে আমাদের যকৃতে
মেযদ জমে যাওয়ার মত সমস্যা দেখা দিতে পারে। এন্টাসিড প্লাস আমাদের শরীরকে আয়রন
শোষণ করতে বাধা দেয় যার ফলে আমাদের শরীরে আয়রনের মাত্রা কমে যায়।
শেষ কথাঃ এন্টাসিড প্লাস খাবার নিয়ম
আজকের এই আর্টিকেলে আমরা আপনাদের সুবিধার্থে জানিয়ে দিলাম অ্যান্টাসিড ট্যাবলেট
খাওয়ার উপকারিতা এবং এন্টাসিড প্লাস খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত। আপনাদের
যদি গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে আপনার নিকটস্থ ফার্মেসিতে যোগাযোগ করে
এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট কিনে নিয়ে খেতে পারেন।
সর্বশেষ একটি পরামর্শ দিতে চাই আপনারা এন্টাসিড প্লাস খাবার আগে অবশ্যই ডাক্তারের
পরামর্শ নিয়ে খাবেন। তাহলে কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সম্ভাবনা থাকবে না।
আমাদের আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়ার জন্য আপনাকে জানাই অসংখ্য
ধন্যবাদ।
দ্যা বর্ষা ওয়েব সাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url