বুকের দুধ বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায় যা কয়েক দিনেই বৃদ্ধি করবে বুকের দুধ
নবজাতকের চোখ দিয়ে পানি পড়ার কারণআপনার শিশু কি খিদের জন্য সব সময় কান্না করছে? সে হয়তো আপনার বুকের দুধ ঠিকমতো
পাচ্ছে না। আপনার শিশু যদি আপনার বুকের দুধ ঠিকমতো না পেয়ে খিদের জন্য কান্না
করে তাহলে বুকের দুধ বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায় আর্টিকেলটি পড়ুন। বুকের দুধ বৃদ্ধির
ঘরোয়া উপায় আর্টিকেলে আপনাদের সুবিধার জন্য বুকের দুধ বৃদ্ধি করে যেসব খাবার
এবং বুকের দুধ বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে আলোচনা করেছি।
আশা করছি আপনারা বুকের দুধ বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায় আর্টিকেলটি পড়ে আপনার সমস্যার
সমাধান করতে পারবেন। আপনার সমস্যার সমাধান খুঁজতে আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ
পর্যন্ত পড়ুন। কারণ এই আর্টিকেলেই আপনি আপনার সমস্যার সমাধান খুঁজে পাবেন।
বুকের দুধ শুকিয়ে যায় কেন
অনেক নবজাতক মা রয়েছেন যারা বুকের দুধ শুকিয়ে যাওয়ার মতন সমস্যাই ভোগেন। একজন
মহিলা যখন নতুন মা হয় তখন তার শরীরের বিভিন্ন রকম পরিবর্তন হয়। আর সেই
পরিবর্তনের মধ্যে একটি বড় পরিবর্তন হচ্ছে স্তনে পরিবর্তন। বাচ্চা পৃথিবীতে আসার
সাথে সাথে আল্লাহতালা সেই বাচ্চার খাবার ব্যবস্থাও করে দিয়ে পাঠান।
বাচ্চা যখন জন্মগ্রহণ করে তখন মায়ের বুকের দুধ আসে সেই বাচ্চার খাদ্য হিসেবে।
কিন্তু কখনো কখনো বুকের দুধ শুকিয়ে যায়। আর একজন মায়ের বুকের দুধ শুকিয়ে
যাওয়ার বিভিন্ন কারণ থাকে। মায়ের বুকের দুধ শুকিয়ে যাওয়ার এ প্রধান কারণ
হচ্ছে মানসিক চিন্তা দুশ্চিন্তা অথবা অশান্তি। একজন নবজাতক মায়ের শরীরের
অপুষ্টির কারণেও বুকের দুধ শুকিয়ে যেতে পারে।
এছাড়াও অনেক সময় বাচ্চাকে দুধ খাওয়া নোর অনিয়মের কারণেও মায়ের বুকের দুধ
শুকিয়ে যায়। একটি শিশু যত বেশি মায়ের বুকের দুধ পান করে মায়ের বুকের দুধ তত
বেশি বৃদ্ধি পায়। নবজাতক মা যদি ঠিকমতো শিশুকে বুকের দুধ পান না করান তাহলে
বুকের দুধ শুকিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। কিছু কিছু মহিলা রয়েছেন যারা বাচ্চা
জন্মগ্রহণ করার সাথে সাথে ফিডারের সাহায্যে বাচ্চাকে দুধ খাওয়ান। এটি সবচেয়ে
বড় ভুল।
কারণ একজন নবজাতক শিশু যখন প্রথমেই ফিডারের সাহায্যে দুধ খায় তখন সে সহজে মায়ের
বুকের দুধ খেতে চাই না। কারণ ফিডারের নিপিল আর মায়ের বুকের দুধের মধ্যে পার্থক্য
রয়েছে তাই যখন শিশু প্রথমেই নিপিল থেকে দুধ পান করে তখন সেই শিশু সহজে মায়ের
বুকের দুধ খেতে চাই না আর সেই কারণেও মায়ের বুকের দুধ শুকিয়ে যায়।
আবার অনেক সময় বুকের দুধ খাওয়ানোর ভুল পদ্ধতি অবলম্বন করেন। বিশেষ করে যে সকল
মহিলা প্রথমবার মা হয় তাদের ক্ষেত্রে এই সমস্যা দেখা দেয়। তারা বাচ্চাদের
ঠিকভাবে বুকের দুধ খাওয়ানোর নিয়ম জানেনা। সেই কারণে বুকের দুধ কমে যাই। তাই
অবশ্যই বাচ্চাদের সঠিক নিয়মে বুকের দুধ পান করাতে হবে।
কি খেলে বুকের দুধ শুকিয়ে যায়
একজন নবজাতক মাকে অবশ্যই খাবার খাওয়ার ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। কারণ
একজন নবজাতক মা যখন যেকোনো খাবার খাই তখন সেই খাবার বুকের দুধের সাহায্যে বাচ্চার
শরীরেও পৌঁছায়। তাই নতুন নতুন মাকে খাবার খেতে হবে বাচ্চার কথা ভেবে।
আবার কিছু কিছু খাবার রয়েছে যে সকল খাবার খাওয়ার কারণে নবজাতক মায়ের বুকের দুধ
শুকিয়ে যায়। বুকের দুধ শুকিয়ে যাওয়া নবজাতক মায়েদের ক্ষেত্রে একটি প্রধান
সমস্যা হয়ে দাঁড়াই। মায়ের বুকের দুধ শুকিয়ে যাওয়ার কারণে বাচ্চা পর্যাপ্ত
পরিমাণ দুধ না পেয়ে কান্নাকাটি করে।
আরও পড়ুনঃ শিশুর অপুষ্টি দূর করার উপায় জানুন
এছাড়াও মায়ের বুকের দুধে রয়েছে অধিক পুষ্টি। যা একজন বাচ্চার ক্ষেত্রে খুবই
গুরুত্বপূর্ণ। যদি মায়ের বুকের দুধ শুকিয়ে যায় তাহলে সেই বাচ্চা মায়ের বুকের
দুধের পুষ্টি পর্যাপ্ত পরিমান পায় না। কি খেলে বুকের দুধ শুকিয়ে যায় জেনে নিনঃ
ভেষজ খাবারঃ বিভিন্ন রকম ভেষজ খাবার রয়েছে এ সকল খাবার যদি একজন নবজাতক
মা প্রচুর পরিমাণে খান তাহলে তার বুকের দুধ সরবরাহ কমে যেতে পারে। তাই অবশ্যই যে
কোন ভেষজ খাবার খাওয়ার ক্ষেত্রে প্রথমে চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করতে হবে।
চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী নবজাতক মাকে ভেষজ খাবার খেতে হবে।
ক্যাফেইনঃ বিভিন্ন ধরনের ক্যাফেইন পানীয় রয়েছে যা নবজাতক মা পান করলে
শিশুর ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। যখন এই ধরনের পানীয় একজন নবজাতক মা পান করেন
তখন এই পানীয় মায়ের সাথে সাথে সন্তানের ওপর ও প্রভাব ফেলে। তাই নবজাতক মায়েদের
চা, কফি, অ্যালকোহল, ও এনার্জি ড্রিংক এর মত পানীয় পান করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
কাঁচা শাকসবজিঃ যখন কোন মা নবজাতক বাচ্চাকে দুধ পান করান তখন সেই মাকে
কাঁচা শাকসবজি এড়িয়ে চলতে হবে। যেমনঃ ফুলকপি, বাঁধাকপি ও ব্রকলি জাতীয় সবজি। এ
সকল সবজি খাওয়ার কারণে নবজাতক মায়ের ও তার কোলের সন্তানের সমস্যা দেখা দিতে
পারে। তাই এই ধরনের সবজি খাবার পূর্বে বুঝেশুনে খেতে হবে।
পারদযুক্ত মাছঃ কিছু কিছু মাছ রয়েছে যে সকল মাছে পারদের পরিমাণ অনেক বেশি
থাকে। সে সকল মাছ যদি সদ্যমান খান তাহলে সেই সকল মাঝে উপস্থিত পারদ মায়ের দুধের
সাথে সাথে বাচ্চার শরীরেও পৌঁছায়। যেমনঃ মার্লিন, সোর্ডফিস ও টিনজাত টুনা মাছ।
নবজাতক মা এই সকল মাছ খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
বুকের দুধ বৃদ্ধি করে যেসব খাবার
নবজাতক মায়েদের একটি প্রধান সমস্যা দাঁড়ায় বুকের দুধ সময়ের পূর্বেই শুকিয়ে
যাওয়া। আর এই সমস্যার কারণে শিশুর পর্যাপ্ত পরিমাণ চাহিদা পূরণ হয় না আর সে
কারণে শিশু অনেক বেশি কান্নাকাটি করে। এছাড়াও যদি একটি শিশু পর্যাপ্ত পরিমাণ
বুকের দুধ না পায় তাহলে পুষ্টির দিক দিয়েও অনেক বেশি পিছিয়ে যাই।
কারণ মায়ের বুকের দুধের সমান পুষ্টি অন্য কোন খাবারে নেই। কিছু কিছু খাবার
রয়েছে যে সকল খাবার খাওয়ার মাধ্যমে বুকের দুধ বৃদ্ধি পায়। আপনাদের সামনে বুকের
দুধ বৃদ্ধি করে যেসব খাবার তার তালিকা তুলে ধরলামঃ
- মিষ্টি আলু
- কাজুবাদাম
- সজনে ডাটা
- ডাল
- তরমুজ
- আঙ্গুর
- সবুজ চা
- টোফু
- বিট
- গরুর দুধ
- শুলফা বীজ
- করলা
- স্যালমন মাছ
- এপ্রিকট
- শতমূলী
- বার্লি
- তুলসী
- সবুজ শাকসবজি
- রসুন
- মেথির বীজ
- জিরা
- তিল বীজ
- কাঁচা পেঁপে
- ওট্মিল
- গাজর
- বাদামি চাল
- মৌরি
- গরম মসলা
- ছোলা
উপরের উল্লেখিত খাবার গুলো যদি সদ্য মা নিজের খাবার তালিকায় রাখেন তাহলে খুব
সহজেই বুকের দুধ বৃদ্ধি পাবে। উপরের উল্লেখিত খাবার গুলো যদি নিয়মিত একজন সদ্য
মা খেতে পারেন তাহলে তার প্রাকৃতিকভাবেই বুকের দুধ বৃদ্ধি পাবে।
বুকের দুধ বৃদ্ধিতে কালোজিরা
প্রাচীনকাল থেকেই বুকের দুধ বৃদ্ধিতে কালোজিরা ব্যবহার করতে দেখা গেছে। মায়ের
বুকের দুধ বৃদ্ধি করার কথা আসলেই বাসার বড়রা প্রথমেই কালোজিরার পরামর্শ
দিয়েছেন। আমরা অনেকেই জানিনা বুকের দুধ বৃদ্ধিতে কালোজিরা এর ভূমিকা কতটুকু।
কালোজিরা যাকে আমরা মহা ঔষধ হিসেবে জানি। কালোজিরা আমাদের বিভিন্ন রকম সমস্যার
সমাধানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
কালোজিরা আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি থেকে শুরু করে শারীরিক
বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে সবার থেকে এগিয়ে। কালোজিরা বিভিন্ন রকম আয়ুর্বেদিক ঔষধ
তৈরিতেও ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এ থেকে আমরা বুঝতে পারি যে কালোজিরা আমাদের
শরীরের জন্য কতটা উপকারী। আমাদের শরীরের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের পাশাপাশি সদ্য
মায়ের বুকের দুধ বৃদ্ধিতেও কালোজিরার ভূমিকা অনেক বেশি।
বুকের দুধ বৃদ্ধি করতে আপনি নিঃসন্দেহে কালোজিরা কে আপনার প্রধান উপাদান হিসেবে
বেছে নিতে পারেন। কালোজিরা কাঁচা অবস্থাতেও খাওয়া যেতে পারে এবং ভেজে ও খাওয়া
যেতে পারে। যেভাবেই হোক কালোজিরা সদ্য মা খেলেই তার বুকের দুধ বৃদ্ধি পাবে।
বুকের দুধ বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়
সকলেই চাই যে কোন সমস্যা সমাধানে প্রথমেই ঘরোয়া উপায় অবলম্বন করতে। কারণ ঘরোয়া
উপায় হচ্ছে প্রাকৃতিকভাবে বাসায় বসে যে কোন সমস্যার সমাধান করা। যেহেতু
প্রাকৃতিকভাবে সমস্যার সমাধান হয় তাই এর কোন সাইড ইফেক্ট থাকে না বা কোন ক্ষতিকর
প্রভাব ও থাকে না। তাই অনেকেই রয়েছেন যারা যে কোন সমস্যা সমাধান করতে প্রথম
পছন্দ হিসেবে বেছে নিন ঘরোয়া উপায়।
আপনি যদি সদ্য মা হয়ে থাকেন এবং আপনার যদি বুকের দুধ শুকিয়ে যাওয়ার মত সমস্যা
হয়ে থাকে তাহলে আপনি বুকের দুধ বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায় অবলম্বন করতে পারেন। সে সকল
ঘরোয়া উপায় অবলম্বন করে খুব সহজেই আপনি আপনার সমস্যার সমাধান করতে পারবেন।
নিম্নে বুকের দুধ বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায় সমূহ আলোচনা করা হলোঃ
সঠিক সময়ে বিশ্রাম নিনঃ সদ্য মা যারা হয়েছেন তাদের একটি সমস্যা দেখা
দেয় সঠিক সময়ে বিশ্রাম নিতে পারে না। যখন বাচ্চা বিশ্রাম নেয় বা ঘুম যাই তখন
মা যে কোন কাজ করতে ব্যস্ত থাকে। সেই বাচ্চা ঘুম থেকে উঠলে আবার বাচ্চার সাথে
ব্যস্ত হয়ে পড়ে।
বুকের দুধ শুকিয়ে যাওয়ার একটি কারণ হচ্ছে সঠিক বিশ্রাম না নেওয়া। তাই আপনি যদি
চান আপনার বুকের দুধ বৃদ্ধি পাক তাহলে সঠিক সময়ে বিশ্রাম নিতে হবে। শিশু যখন
ঘুমাবে শিশুর সাথে সাথে আপনিও কিছু সময় ঘুমিয়ে নিন। কারণ সঠিক সময়ে বিশ্রাম
মায়ের দুধ উৎপাদনে শক্তি যোগায়।
অ্যালকোহল জাতীয় খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকুনঃ কিছু কিছু মা রয়েছেন
যারা ধূমপান অথবা অ্যালকোহল জাতীয় খাবার খেয়ে থাকেন। এ ধরনের খাবার একজন মায়ের
দুধ তৈরি হতে বাধা সৃষ্টি করে। তাই আপনার যদি এ ধরনের সমস্যা হয় তাহলে অ্যালকোহল
এবং ধূমপান থেকে বিরত থাকুন।
স্ট্রেস কমাতে হবেঃ অনেক মহিলা রয়েছেন যারা পারিবারিক কারণে হোক অথবা
মানসিক কারণে অনেক বেশি দুশ্চিন্তায় ভোগেন। অতিরিক্ত চিন্তা, উত্তেজনা অথবা
উদ্বেগ একজন মায়ের বুকের দুধ কমাতে প্রধান অস্ত্র হিসেবে কাজ করে। তাই একজন
নবজাতক মাকে এগুলো থেকে দূরে থাকতে হবে।
দুধ বৃদ্ধি করে সে সকল খাবার খানঃ আমাদের আশেপাশে এমন অনেক খাবার রয়েছে যে সকল
খাবার খেলে একজন নবজাতক মায়ের দুধ বৃদ্ধি পায়। তাই যখন কোন মহিলা নতুন মা হয়
তখন তার খাদ্য তালিকায় অবশ্যই সেই ধরনের খাবারগুলো রাখতে হবে।
বেশি পরিমানে পানি পান করতে হবেঃ নতুন মা হওয়ার পর একজন মহিলাকে বেশি
পরিমাণে পানি পান করতে হবে। কারণ বুকের দুধ দিতে পানি অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ
ভূমিকা পালন করে। এজন্য কিছুক্ষণ পরপর কিছু একটা খেয়ে পানি পান করতে পারেন।
ঘনঘন দুধ খাওয়াতে হবেঃ একটি শিশু যত মায়ের বুকের দুধ খাবে তত বেশি
মায়ের বুকের দুধ বৃদ্ধি পাবে। মায়ের বুকের দুধের সাথে মায়ের মস্তিষ্কের একটি
কানেকশন রয়েছে। যখন কোন শিশু মায়ের বুকের দুধ পান করে তখন এক ধরনের টিস্যু
মায়ের মস্তিষ্কে কাজ করে। আর তা থেকে মায়ের বুকের দুধ বৃদ্ধি পায়।
সঠিক নিয়মে দুধ পান করাতে হবেঃ একটি শিশুকে শুধুমাত্র বুকের দুধ পান
করালেই হবে না। বুকের দুধ পান করানোর কিছু পদ্ধতি রয়েছে। যে সকল পদ্ধতি মায়ের
বুকের দুধ বৃদ্ধি এবং কমাতে সাহায্য করে। তাই অবশ্যই বুকের দুধ বৃদ্ধি করতে চাইলে
সঠিক পদ্ধতিতে বুকের দুধ খাওয়াতে হবে।
লেখকের মন্তব্য
আশা করছি আপনারা বুকের দুধ বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায় আর্টিকেলটি পড়ে বুঝতে পেরেছেন
কি করে একজন নবজাতক মা বুকের দুধ শুকিয়ে যাওয়ার সমস্যার সমাধান করবে এবং বুকের
দুধ বৃদ্ধি করবে। আপনাদের সুবিধার জন্য কোন কোন খাবার খেলে বুকের দুধ বৃদ্ধি পাবে
এবং বুকের দুধ বৃদ্ধিতে কালোজিরার ভূমিকা কতটুকু সে সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে
আলোচনা করা হয়েছে।
আপনিও যদি নবজাতক মা হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই ঘন ঘন এবং জন্মের পর থেকেই বাচ্চাকে
বুকের দুধ খাওয়াতে হবে। মায়ের বুকের দুধ এর বিকল্প আর কোন খাবার নেই।
দ্যা বর্ষা ওয়েব সাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url