নাভি দেখে সন্তান বুঝার উপায় জেনে নিন
গর্ভবতী হওয়ার প্রথম সপ্তাহের লক্ষণ আপনার পরিবারে কি কোন গর্ভবতী মহিলা রয়েছে এবং আপনি সেই গর্ভবতী মহিলার নাভি
দেখে জানতে চান গর্ভের সন্তানটি কি সন্তান। তাহলে আমার লেখা নাভি দেখে সন্তান
বুঝার উপায় এই আর্টিকেলটি আপনার জন্যই। নাভি দেখে সন্তান বুঝার উপায়
আর্টিকেলটিতে কন্যা সন্তান হওয়ার লক্ষণ ও ছেলে সন্তান পেটের কোন দিকে নড়ে
আলোচনা করেছি।
আশা করছি আমার লেখা নাভি দেখে সন্তান বুঝার উপায় আর্টিকেলটি করে আপনি আপনার
প্রয়োজনীয় তথ্যটি খুঁজে পাবেন। আপনার প্রয়োজনীয় তথ্যটিতে আর্টিকেলটি শুরু
থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ুন।
গর্ভাবস্থায় নাভির পরিবর্তন
গর্ভাবস্থায় নাভির পরিবর্তন এটি একটি স্বাভাবিক ঘটনা। গর্ভকালীন সময়ে একটি
মহিলার শরীরের বিভিন্ন রকম পরিবর্তন ঘটে থাকে। শরীরের পরিবর্তনের সাথে সাথে
মানসিক ভাবেও বিভিন্ন রকম পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়। গর্ভাবস্থায় মেয়েদের
শারীরিক পরিবর্তনের মধ্যে সবথেকে কমন পরিবর্তন হচ্ছে নাভির পরিবর্তন।
যা খুব সহজেই লক্ষ্য করা যাই। একজন মহিলা যখন গর্ভধারণ করে তখন তার গর্ভে আস্তে
আস্তে একটি সন্তান বৃদ্ধি পায়। আর সন্তান যত বৃদ্ধি পায় সন্তানকে জায়গা করে
দেওয়ার জন্য মায়ের পেট আস্তে আস্তে ফুলে উঠে। সন্তান যত বেশি বৃদ্ধি পায়
মায়ের পেট তত বেশি ফুলে ওঠে। একটি সময়ে লক্ষ্য করা যায় একজন গর্ভবতী মহিলার
পুরোপুরি ভাবে নাভির পরিবর্তন হয়ে গেছে।
এছাড়াও পেট ফুলে ওঠার পাশাপাশি মায়ের পেটের চারপাশ ব্যথা হতেও দেখা দিয়ে থাকে।
গর্ভাবস্থায় নাভির পরিবর্তন অথবা গর্ভাবস্থায় পেটের আশেপাশে ব্যথা এগুলো সব
স্বাভাবিক ঘটনা। তাই কোন গর্ভবতী মা নিজের এরকম পরিবর্তন দেখে চিন্তা করার কিছুই
নেই।
গর্ভাবস্থায় নাভি চুলকানি
গর্ভাবস্থায় একটি মহিলাকে বিভিন্ন রকম সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। অনেক রকম
সমস্যার মধ্যে একটি প্রধান সমস্যা হচ্ছে নাভি চুলকানি। গর্ভাবস্থার শেষের দিকে এই
ধরনের চুলকানির সম্মুখীন হতে হয় একজন গর্ভবতী মহিলাকে। কারো কারো ক্ষেত্রে পুরো
শরীরেও চুলকানি দেখা দিয়ে থাকে। কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই লক্ষ্য করা যায়
নাভির চুলকানি। আর এই নাভির চুলকানি বিভিন্ন কারণে হতে পারে।
কোন কোন মহিলার ক্ষেত্রে লক্ষ্য করা যায় হরমোনের পরিবর্তনের কারণে চুলকানি দেখা
দিয়ে থাকে। আবার কারো কারো ক্ষেত্রে দেখা যায় পূর্বে চুলকানির মতো কোনো সমস্যা
থাকলে গর্ভকালীন সময়েও সেই চুলকানি দেখা দিতে পারে। কিংবা গর্ভাবস্থার কারণেও
কারো কারো চুলকানি দেখা দিতে পারে। এটি গর্ভকালীন সময়ের একটি সাধারণ চুলকানি। এই
চুলকানি সময়ের সাথে সাথে ঠিক হয়ে যায়।
গর্ভাবস্থার শেষের দিকে যখন গর্ভবতী মহিলার পেট বড় হয়ে যায় তখন সেই স্থানের
চামড়ায় এক ধরনের ফাটা দাগ দেখা দেয় আর সেই সকল ফাটা স্থানে চুলকানি হয়ে থাকে।
আস্তে আস্তে সময় যত যেতে থাকে এ ধরনের চুলকানি বৃদ্ধি পেতে থাকে। বাচ্চা প্রসব
করার পর এই ধরনের চুলকানি নিজে নিজেই ভালো হয়ে যাই। এই ধরনের চুলকানি
গর্ভাবস্থায় দেখা দেয় এবং আস্তে আস্তে নিজে থেকেই এই ধরনের চুলকানি ভালো হয়ে
যায়।
গর্ভাবস্থায় নাভি কালো হয় কেন
আপনি কি আপনার গর্ভাবস্থায় কালো নাভি দেখে চিন্তিত হয়ে পড়েছেন। মনে মনে ভাবছেন
এ আবার কেমন কথা হঠাৎ কেন নাভি দেখতে এমনটা কালো হয়ে গেছে। ছেলেদের তুলনায়
মেয়েরা শরীর চর্চা অথবা রূপচর্চা দুটোতেই অনেক বেশি আগ্রহী। মেয়েদের মাঝে
শরীরচর্চার গুণটি একটু বেশি লক্ষ্য করা যায়।
মাথা থেকে শুরু করে পা পর্যন্ত শরীরের যেকোনো অংশের চর্চা মেয়েরা খুব মনোযোগ
দিয়েই করে থাকেন। একটু সুযোগ পেলেই রূপচর্চা করতে বসে। কিন্তু অনেক সময়
গর্ভাবস্থায় নাভি কালো দেখায়। এটি হচ্ছে গর্ভকালীন সময়ের একটি অবস্থা।
গর্ভকালীন সময়ে কিছু কিছু মেয়েদের নাভি কালো হয়।
আরও পড়ুনঃ গর্ভাবস্থায় মুড়ি খেলে কি হয় জানুন
এটা নিয়ে বেশি চিন্তিত হওয়ার কিছু নেই। গর্ভকালীন অবস্থায় কালো থাকলেও
গর্ভকালীন সময় পার হওয়ার পর আস্তে আস্তে এই সমস্যা কেটে যায়। কিন্তু কখনো কখনো
নাভির যত্ন না নেওয়ার কারণেও অথবা নাভিতে ময়লা জমে থাকার কারণেও কালো দেখাতে
পারে। তাই অবশ্যই গর্ভকালীন অবস্থায় নাভির যত্ন নিতে হবে।
নাভি দেখে সন্তান বুঝার উপায়
নাভি দেখে সন্তান বুঝার উপায় এই কথাটির মানে হচ্ছে নাভি দেখেই বোঝা গর্ভের
সন্তান ছেলে নাকি মেয়ে। নাভি দেখে সন্তান বোঝা যায় এই ধারণাটি একেবারেই ভুল
ধারণা। নাভি দেখে কিংবা নাভির আকার দেখে কি সন্তান রয়েছে গর্ভে এটি বলে দেওয়া
এই কথাটি এখন পর্যন্ত কোন বৈজ্ঞানিক প্রমাণ পাওয়া যায় নি। বৈজ্ঞানিক প্রমাণ না
পাওয়া গেলেও বেশ কিছু লক্ষণ দেখে অনেকে বলেন গর্ভে কি সন্তান রয়েছে। সেই সকল
লক্ষণগুলো আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করলাম।
- গর্ভাবস্থায় গর্ভবতী মহিলার পেট যদি মাঝামাঝি অবস্থায় থাকে তাহলে ধরে নেওয়া যায় সেটি হচ্ছে মেয়ে আর যদি পেট হালকা নিচের দিকে ঝুলে থাকে তাহলে ধরা হয় গর্ভে থাকা সন্তানটি ছেলে।
- আবার অনেকেই বলে থাকেন গর্ভাবস্থায় যদি গর্ভবতী মহিলা টক অথবা ঝাল জাতীয় খাবার বেশি খেয়ে থাকে তাহলে গর্ভে থাকা সন্তানটি ছেলে এবং গর্ভবতী মহিলা যদি মিষ্টি জাতীয় খাবার বেশি খেতে পছন্দ করে তাহলে গর্ভে থাকা সন্তানটি মেয়ে।
- গর্ভাবস্থায় গর্ভবতী মহিলা যদি দেখতে সুন্দর হয় তাহলে বলা হয়ে থাকে গর্ভে ছেলে সন্তান রয়েছে আর যদি গর্ভাবস্থায় গর্ভবতী মহিলা দেখতে খারাপ হয়ে যায় তাহলে বলা হয়ে থাকে তার গর্ভে মেয়ে সন্তান রয়েছে।
- অনেক সময় গর্ভবতী মহিলার ঘুমানোর ধরণ দেখেও বলা যায় গর্ভের সন্তান ছেলে নাকি মেয়ে। গর্ভবতী মহিলা ডানদিক হয়ে হয়ে বেশি ঘুমালে মেয়ে আর বামদিক হয়ে বেশি ঘুমালে ছেলে সন্তান রয়েছে।
- গর্ভাবস্থায় মর্নিং সিকনেস এটি একটি স্বাভাবিক ঘটনা। কিন্তু এই মর্নিং সিকনেস দেখেও অনেক সময় গর্ভের সন্তান কি সন্তান বলা হয়ে থাকে। মর্নিং সিকনেস যদি খুব বেশি হয় তাহলে বলা হয়ে থাকে মেয়ে সন্তান রয়েছে আর যদি মর্নিং সিকনেস খুব একটা বেশি না হয় তাহলে বলা হয় গর্ভে ছেলে সন্তান রয়েছে।
কন্যা সন্তান হওয়ার লক্ষণ
একজন মহিলা যখন গর্ভধারণ করে তখন পরিবারসহ সেই মায়ের ভেতর কৌতূহল কাজ করে তার
গর্ভে কি সন্তান রয়েছে জানার জন্য। গর্ভধারণের ১১ সপ্তাহ পর গর্ভে থাকা
সন্তানটির শরীরের বিভিন্ন অংশ বৃদ্ধি পাওয়া শুরু করে। আর সেই সন্তানটি পুরোপুরি
আকার ধারণ করতে অনেক সময় প্রয়োজন হয়।
আজকাল গর্ভে থাকা সন্তান ছেলে নাকি মেয়ে তা জানার একটি মাধ্যম হচ্ছে
আল্ট্রাসনোগ্রাফি। আলট্রাসনোগ্রাফি দ্বারা গর্ভে থাকা সন্তান ছেলে নাকি মেয়ে তা
জানা যায়। কিন্তু এটি জানার জন্য পাঁচ থেকে ছয় মাস অপেক্ষা করতে হয়। আগেকার
সময়ের মানুষ গর্ভে থাকা সন্তান জানার জন্য আলট্রাসনোগ্রাফি করাতেন না।
কিছু কিছু লক্ষণ দেখে তারা বলার চেষ্টা করতেন গর্ভে থাকা সন্তান ছেলে নাকি মেয়ে।
এখনো অনেকেই রয়েছেন যারা কিছু কিছু লক্ষণ দেখেই বলেন গর্ভে থাকা সন্তান কি। আসুন
আপনাদের সামনে তুলে ধরি কন্যা সন্তান হওয়ার লক্ষণ গুলো কি কি।
মর্নিং সিকনেসঃ গর্ভবতী মায়ের মর্নিং সিকনেস যদি বেশি হয়ে থাকে তাহলে
ধরে নেওয়া হয় যে গর্ভবতী মায়ের গর্ভে রয়েছে মেয়ে সন্তান। গর্ভবতী মায়ের
গর্ভে মেয়ে সন্তান থাকলে তার ভেতর মর্নিং সিকনেস, বমি বমি ভাব ও মাথা ঘোরা
অতিরিক্ত পরিমাণে হয়ে থাকে।
মিষ্টি জাতীয় খাবার খাওয়াঃ গর্ভবতী সময়ে মহিলাদের বিভিন্ন রকম খাবারের
প্রতি অনীহা দেখা দেয় আবার কিছু কিছু খাবারের প্রতি খুব বেশি আগ্রহ দেখা যায়।
গর্ভাবস্থায় গর্ভবতী মহিলার যদি মিষ্টি খাবার প্রবণতা বেশি দেখা দেয় তাহলে ধরে
নেওয়া হয় তার গর্ভে রয়েছে মেয়ে সন্তান।
পেটের ধরনঃ পেটের আকার অথবা ধরণ দেখেও অনেক সময় গর্ভে কি সন্তান রয়েছে
বলা হয়ে থাকে। অনেকেই বলে থাকেন যে গর্ভাবস্থায় গর্ভবতী মহিলার পেট যদি মধ্যে
খানে থাকে তাহলে সেটি হচ্ছে মেয়ে সন্তানের লক্ষণ।
চেহারার ধরনঃ অনেক সময় চেহারার ধরন অথবা জেল্লা দেখেও গর্ভের সন্তান কি
সন্তান বলা হয়ে থাকে। গর্ভাবস্থায় গর্ভবতী মহিলার চেহারা যদি ফ্যাকাসে অথবা
দেখতে আগের থেকে অনেকটা খারাপ দেখায় তাহলে সেটি হচ্ছে কন্যা সন্তানের লক্ষণ।
হার্টবিটঃ হার্টবিট এর ধরন দেখেও বলা যায় গর্ভে কি সন্তান রয়েছে।
গর্ভাবস্থায় হার্টবিট যদি অনেক বেশি হয় যেমন ১৪০ এর উপর তাহলে ধরা হয়ে থাকে
এটি কন্যা সন্তান হওয়ার লক্ষণ।
উপরে যে সকল লক্ষণগুলো আলোচনা করলাম সেই সকল লক্ষণগুলো বিজ্ঞানসম্মত প্রমাণিত
হয়নি। এগুলো শুধুমাত্র মানুষের এক ধরনের ধারণা। তাই লক্ষণগুলো যে একেবারেই সঠিক
হবে এটা ভাবা ঠিক নয়। সন্তান ছেলে হোক বা মেয়ে তা জানার থেকেও গুরুত্বপূর্ণ
হচ্ছে সুস্থভাবে সন্তান জন্মগ্রহণ করা।
ছেলে সন্তান হওয়ার লক্ষণসমূহ
বেশ কিছু লক্ষণ দেখে যেমন বোঝা যায় গর্ভে কন্যা সন্তান রয়েছে ঠিক তেমনি বেশ
কিছু লক্ষণের উপর ভিত্তি করে অনেকেই বলে থাকেন গর্ভে ছেলে সন্তান রয়েছে। আসুন
এখন জেনে নিয়ে ছেলে সন্তান হওয়ার লক্ষণসমূহ কি কি।
মর্নিং সিকনেসঃ মর্নিং সিকনেস গর্ভাবস্থায় স্বাভাবিক ব্যাপার হলেও
গর্ভবতী মায়ের গর্ভে যদি ছেলে সন্তান থাকে তাহলে মর্নিং সিকনেস,মাথা ঘোরা অথবা
বমি বমি ভাব অনেকটাই কম দেখা দিয়ে থাকে।তাই গর্ভবতী মায়ের যদি এই ধরনের সমস্যা
কম হয় তাহলে বলা হয়ে থাকে যে সেই মায়ের গর্ভে রয়েছে ছেলে সন্তান।
টক অথবা ঝাল জাতীয় খাবারঃ গর্ভবতী মায়ের গর্ভে ছেলে সন্তান থাকলে সেই
গর্ভবতী মায়ের টক অথবা ঝাল জাতীয় খাবারের প্রতি আগ্রহ অধিক মাত্রায় বেড়ে
যায়। যে কোন খাবারে তারা ঝাল একটু বেশি খেতে পছন্দ করে থাকে।
পেটের ধরনঃ গর্ভাবস্থায় পেট সামনের দিকে বেড়ে যায় তা আমরা সকলেই জানি।
গর্ভবতীর মায়ের পেট যদি সামনের দিকে উঁচু না হয়ে একটু নিচের দিকে ঝুলে থাকে
তাহলে ধরা হয় যে সেই মায়ের পেটে রয়েছে ছেলে সন্তান।
চেহারার ধরনঃ গর্ভধারণ করার পর অনেক মহিলা দেখতে একটু সুন্দর হয় আবার
অনেকে রয়েছে যাদের মুখে ব্রণ অথবা চেহারার বর্ণ ফ্যাকাসে হয়ে যায়। তাই অনেকে
বলে থাকেন যে গর্ভধারণ করার পর যদি গর্ভবতী মহিলার চেহারার উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায়
তাহলে সেটি হচ্ছে ছেলে সন্তান হওয়ার লক্ষণ।
হার্টবিটঃ একজন গর্ভবতী মায়ের হার্টবিট যদি খুব বেশি না হয় তাহলে ধরা
হয়ে থাকে যে সেই মায়ের গর্ভে রয়েছে ছেলে সন্তান। কারণ গর্ভে যদি ছেলে সন্তান
থাকে তাহলে হার্টবিট সাধারণত ১৪০ এর কম থাকে।
লেখকের মন্তব্য
আশা করছি আমার লেখা নাভি দেখে সন্তান বুঝার উপায় আর্টিকেলটি করে আপনি বুঝতে
পেরেছেন কি কি লক্ষণ দেখে আপনি বুঝতে পারবেন আপনার গর্ভে থাকা সন্তানটি ছেলে নাকি
মেয়ে। কিন্তু যে সকল লক্ষণ দেখে আপনি ছেলে নাকি মেয়ে নির্ধারণ করবেন সেই সকল
বিষয় এখন পর্যন্ত বিজ্ঞানসম্মত প্রমাণিত হয়নি।
তাই এই সকল লক্ষণের উপর ভিত্তি করে ছেলে হবে নাকি মেয়ে হবে ভাবা বোকার কাজ হবে।
কি সন্তান হবে এটি জানার থেকেও জরুরী বিষয় হচ্ছে সুস্থ সন্তান জন্মগ্রহণ করা।
তার পরেও আপনি যদি আপনার গর্ভে থাকা সন্তান সম্পর্কে জানতে চান তাহলে এখন আধুনিক
পদ্ধতি রয়েছে যার সাহায্যে আপনি খুব সহজেই জানতে পারবেন আপনার গর্ভে থাকা
সন্তানটি কি সন্তান।
আমি এরকম প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে নিয়মিত আর্টিকেল লিখে থাকি। তাই দ্যা বর্ষা
ওয়েবসাইট এর সাথে থাকুন এবং নিয়মিত আমার লেখা আর্টিকেলগুলো পড়ুন।
দ্যা বর্ষা ওয়েব সাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url