সিজারের পর পেট কমানোর উপায় সম্পর্কে জেনে নিন
গর্ভবতী মায়েদের সিজারের পর পেট বড় হয়ে যায়। যা দেখতে অনেক সময় খারাপ লাগে।
আপনারও কি এই সমস্যা। আপনি কি সিজারের পর পেট কমানোর উপায় সম্পর্কে জানতে
চাচ্ছেন। যদি এমনটি হয় তাহলে আমার লেখা সিজারের পর পেট কমানোর উপায় আর্টিকেলটি
পড়ুন। এই আর্টিকেলে আমি বিস্তারিতভাবে সিজারের পর পেট বড় হয় কেন এবং সিজারের পর
পেট কমানোর উপায় সম্পর্কে আলোচনা করেছি।
আশা করছি আমার লেখা সিজারের পর পেট কমানোর উপায় এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনি আপনার
প্রয়োজনীয় সকল তথ্য খুঁজে পাবেন এবং উপকৃত হবেন। তাই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ
পর্যন্ত পড়ুন।
সিজারের পর পেট বড় হয় কেন
প্রতিটি মেয়েদের গর্ভধারণের পর শারীরিক গঠনের বিভিন্ন ধরনের পরিবর্তন দেখা দেয়।
শারীরিক পরিবর্তনের সবচেয়ে বড় দিক দেখা যায় ওজন বৃদ্ধি পাওয়া। গর্ভবতী
মায়েদের ওজন বৃদ্ধির ফলে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন রকম সমস্যা হয়ে থাকে। তাদের
হাঁটাচলা কিংবা যে কোন কাজে বিভিন্ন রকম সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।
আরও পড়ুনঃ সিজারের কতদিন পর সেলাই শুকায় তা জানুন
গর্ভধারণের সময় যখন বাচ্চা মায়েদের গর্ভে থাকে তখন মায়েদের সে গর্ভে সেই শিশুর
জায়গা করে দিতে পেটের চামড়া অনেক বেশি প্রসারিত হয়ে থাকে। আর যখন ডেলিভারি করা
হয় তারপরেও পেটের সেই আকার বড় থেকে যায়। একটা নির্দিষ্ট সময় পর আস্তে আস্তে
সেই পেটের আকার কমে যায় কিন্তু খুব একটা কমতে দেখা যায় না।
সিজারের পর পেট অনেক বড় থেকে যায়। যা দেখতে অনেক সময় খুব একটা ভালো লাগে না।
আর সেই পেট কম করার জন্য জানতে হবে সিজারের পর পেট কমানোর উপায় গুলো কি কি এবং
বিভিন্ন রকম ব্যায়াম করে ও ডায়েট এর সাহায্য নিতে হয়।
সিজারের পর পেট কমানোর উপায়
সিজারের পর পেট মোটা হয়ে যাওয়া এটি একটি স্বাভাবিক বিষয়। কারণ গর্ভাবস্থায় যখন মায়ের গর্ভে শিশু আস্তে আস্তে বৃদ্ধি পায় তখন মায়েদের পেট বড় হয়ে সেই শিশুর জন্য জায়গা করে দেয়। আর যখন ডেলিভারি হওয়ার পর সেই শিশু বাইরে বেরিয়ে আসে তখন মায়েদের পেট সেরকম বড় হয়ে থেকে যাই।
এই পেট আস্তে আস্তে স্বাভাবিক হয়ে যায় কিন্তু খুব খুব বেশি কমে যায় না। তাই সিজারের পর পেট কমানোর জন্য বিভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করে পেট কমানোর চেষ্টা করতে হয়। সিজারের পর পেট কমানোর উপায় আলোচনা করলাম।
বাচ্চাকে বুকের দুধ খাওয়াতে হবেঃ বুকের দুধ শুধুমাত্র যে বাচ্চার জন্য উপকারী তা কিন্তু নয় বুকের দুধ খাওয়ালে বাচ্চার পাশাপাশি মায়েদের ও অনেক উপকার হয়ে থাকে। যে সকল মা বাচ্চাকে বুকের দুধ খাওয়ান না তাদের তুলনায় যে সকল মা বাচ্চাকে বুকের দুধ খাওয়ান তাদের ওজন তাড়াতাড়ি কমে যায়। কারণ বুকের দুধের সাহায্যে বাচ্চাকে পুষ্টি দেওয়ার মাধ্যমে মায়ের শরীরের ক্যালরি অনেকটা কমে যায় যার ফলে দ্রুত ওজন কমে যাই।
নিয়মিত হাঁটতে হবেঃ সিজারের পর দ্রুত পেট কমানোর জন্য আপনাকে অবশ্যই নিয়মিত হাটা শুরু করতে হবে। নিয়মিত হাটা শুরু করলে আস্তে আস্তে আপনার শরীরের ওজন এবং পেট অনেকটাই কমে আসবে। খুব বেশি সিঁড়ি দিয়ে উঠানামা করবেন না। উঁচু নিচু জায়গা নয় সমতল জায়গা এমন স্থানে কিছুদূর হাটাহাটি করতে পারেন।
ব্যায়াম করাঃ সিজার হওয়ার পর কম করেও তিন মাস পর আপনি হালকা ব্যায়াম শুরু করতে পারেন। এতে করে আপনার শরীরের অতিরিক্ত চর্বি ঝড়ে পড়বে এবং ওজন কমে যাবে। কিন্তু অবশ্যই মনে রাখবেন ব্যায়াম করার পূর্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে তারপর কোন কাজ করবেন।
বেল্ট ব্যবহার করাঃ বেল্ট ব্যবহারের ফলেও তলপেটের অতিরিক্ত মেদ কমে যায়। তাই পেট কমানোর জন্য খাওয়া এবং ঘুমানো বাদে আপনি বেল্ট ব্যবহার করতে পারেন। বেল্ট ব্যবহার অবশ্যই পেটের অতিরিক্ত মেদ ঝরতে সাহায্য করে।
মিষ্টি জাতীয় খাবারঃ মিষ্টি জাতীয় খাবার খাওয়া বন্ধ করতে হবে। মিষ্টির জাতীয় খাবার আমাদের শরীরের অতিরিক্ত ওজন বৃদ্ধির ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি দায়ী। যদি আপনি অতিরিক্ত ওজন কিংবা পেটের মেদ কমাতে চান তাহলে মিষ্টি জাতীয় খাবার পরিহার করুন।
ফাইবার জাতীয় খাবারঃ সিজারের পর পেট কমানোর জন্য খাদ্য তালিকায় ফাইবার যুক্ত খাবার যোগ করুন। ফাইবার জাতীয় খাবার আপনার শরীরে অতিরিক্ত ওজন কমাতে এবং পেট কমাতে অনেক বেশি সাহায্য করে। তাই খাদ্য তালিকায় নিয়মিত ফাইবার জাতীয় খাবার রাখতে পারেন।
পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করাঃ শরীরের অতিরিক্ত মেদ কিংবা তলপেটের মেদ কমাতে পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করুন। এটি শুনলে অবাক মনে হলেও এটি সত্য আমাদের শরীরের মেদ কিংবা ওজন কমাতে পর্যাপ্ত পানি পান করা অবশ্যই জরুরি।
অনেকেই রয়েছে এই সময় না খেয়ে ডায়েট করে ওজন কমানোর চেষ্টা করে থাকে। এটা করা কখনোই ঠিক নয়। কারণ এই সময় না খেয়ে ওজন কমালে মায়ের বুকের দুধের পরিমাণ কমে যায় এবং বাচ্চার ক্ষতি হতে পারে। তাই ভুল করেও এই সময় না খেয়ে ওজন কমানো যাবে না।
সিজারের পর বেল্ট পরার নিয়ম
প্রতিটি গর্ভবতী মায়ের সিজারের পর চিকিৎসকগণ বেল্ট ব্যবহারের কথা বলে থাকেন।
বেল্ট ব্যবহার সিজারের কোন একটি অংশ তা কিন্তু নয়। তাছাড়া বেল ব্যবহার করার ফলে
যে কোন ক্ষতি হবে এমনটাও নয়। কিন্তু হ্যাঁ বেল্ট ব্যবহারের সময় আপনাকে অবশ্যই
নিয়ম মেনে বেল্ট ব্যবহার করতে হবে। আপনি কি জানেন সিজারের পর বেল্ট কেন ব্যবহার
করতে বলে।
সিজারের পর কাটা জায়গায় সেলাই করা হয়ে থাকে। অনেক সময় দেখা যায় সিজার করার
পর মহিলাদের হাঁচি কিংবা কাশি হয়। যার ফলে কাটা জায়গায় আঘাত পেতে পারে। অথবা
টয়লেটে বসার সময় কাটা জায়গায় আঘাত পেতে পারে। আর সেই আঘাত সিজার করা রোগের
জন্য অনেক বেশি ক্ষতিকারক।
যদি বেল্ট ব্যবহার করা হয় তাহলে হাঁচি কিংবা কাশি ও
টয়লেটে বসার সময় কাটা স্থানে ব্যথা পাওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে। এজন্যই চিকিৎসকরা সিজার করার পর বেল্ট ব্যবহার করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। সিজারের
পর বেল্ট পড়ার নিয়ম হচ্ছে যদি আপনার হাঁচি অথবা কাশি হচ্ছে তখন অবশ্যই আপনাকে
বেল্ট ব্যবহার করতে হবে।
এছাড়াও টয়লেটে বসার সময় বেল্ট ব্যবহার করা অতি জরুরী।
সিজার করার পর আপনি যদি যানবাহনে যাতায়াত করেন তো বেশ কিছুদিন এই বেল্ট পরে যাতায়াত করতে হবে। এতে করে যানবাহনের ঝাঁকুনিতে আপনার কাটা জায়গায় আঘাত পাবে
না।
এছাড়াও রেল ব্যবহারের ফলে পেটের চারপাশের অতিরিক্ত চর্বি জমে না। এর ফলে সিজারের
পর মহিলাদের তলপেট খুব একটা মোটা হয় না। নরমাল ডেলিভারির ক্ষেত্রে ডেলিভারি
হওয়ার পরের দিন থেকেই বেল্ট ব্যবহার করা যায়। কিন্তু সিজারের ক্ষেত্রে একদিন পর
থেকে বেল ব্যবহারের কথা বলে থাকেন।
আপনি দিনে 10 থেকে 12 ঘন্টা বেল্ট ব্যবহার
করতে পারবেন। কিন্তু খেয়াল রাখবেন গরমের সময় সব সময় বেল্ট করে থাকা যাবে না। সব সময় বেল্ট
ব্যবহারের ফলে আপনার পেটের অংশ ঘেমে যেতে পারে যাতে সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। তাই
বেল্ট খুলে কাটা স্থানে বাতাস লাগানোর চেষ্টা করতে হবে।
সিজারের পর ডায়েট চার্ট
সিজারের পর প্রতিটি মেয়ের সবথেকে বড় সমস্যা হয় ওজন বৃদ্ধি হওয়া। প্রেগনেন্সি
অবস্থায় গর্ভবতী মা অনেক বেশি ওজন বৃদ্ধি করে ফেলে। কিন্তু বাচ্চা ডেলিভারি
হওয়ার পর দেখা যায় সেই ওজন কমানো মেয়েদের জন্য কষ্টসাধ্য হয়ে ওঠে। আর সে ওজন
সেই মহিলার জন্য বিরক্তিকর মনে হয়। আপনিও কি এমন সমস্যার সম্মুখীন
হয়েছেন।
যদি এমন হয় তাহলে আপনি সিজারের পর পেট কমানোর উপায় সম্পর্কে সচেতন হতে পারেন।
আর তাছাড়া একজন সিজারিয়ান মহিলার খাদ্য তালিকা অন্যান্য মহিলাদের তুলনায় একটু
ভিন্ন হয়ে থাকে। তাই অবশ্যই আপনাকে আপনার খাদ্য তালিকায় বিশেষভাবে নজর দিতে
হবে।বিভিন্ন রকম ব্যায়াম করে এবং খাবারের ডায়েট চার্ট তৈরি করে আপনি আপনার ওজন
কমানোর চেষ্টা করতে পারেন।
১। সিজারের পর আপনার ডায়েট চার্টে দুধ ও দই অন্তর্ভুক্ত রাখুন। কারণ সিজারের পর
একজন মহিলার শরীরে ক্যালসিয়ামের প্রয়োজন পড়ে। তাই দুধ ও দই আপনার শরীরের
শরীরের ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরণ করবে। তাই প্রতিদিন এক গ্লাস দুধ পান করতে
পারেন। তাছাড়া দুপুরে খাবার পর দই খেতে পারেন।
২। সিজারের পর মহিলাদের একটি সমস্যা দেখা যায় সেটি হচ্ছে কোষ্ঠকাঠিন্য। আর যার
ফলে অবশ্যই সিজারিয়ান মহিলাদের খাদ্য তালিকায় ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার রাখতে হবে।
ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার আপনার কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করবে এবং আপনার
ক্ষতস্থান সারাতেও অনেক বেশি সাহায্য করবে।
তাই নিয়মিত খাদ্য তালিকায় ফাইবার
জাতীয় খাদ্য যেমন আজ যুক্ত ফলমূল এবং সালাদ রাখতে পারেন। তাছাড়াও মটরশুঁটি,
ডাল, মিষ্টি আলু ইত্যাদি জাতীয় খাবার আপনার খাদ্য তালিকায় রাখতে হবে।
৩। সিজারের পর যেন আপনার শরীরে পানির ঘাটতি না হয় সেদিকে একটু বিশেষ খেয়াল
রাখতে হবে। কারণ অনেক সময় দেখা যায় সিজারের পর মায়ের শরীরে পানি ঘাটতি দেখা
যায় এর ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য হয়ে থাকে। তাই অবশ্যই সিজারের পর প্রচুর পরিমাণে পানি
খেতে হবে। তা ছাড়াও যে সকল ফলে পানির পরিমাণ বেশি সেই সকল ফল খেতে পারেন।
৪। সিজার করার পর কম পড়ে হলেও ছয় মাস বাসায় রান্না করা তাজা খাবার খেতে হবে।
বাইরের অতিরিক্ত মলাশযুক্ত খাবার সম্পূর্ণরূপে এড়িয়ে চলতে হবে। রাতের খাবার খুব
দ্রুত খাওয়ার চেষ্টা করুন যাতে করে আপনার সেই খাবার শোয়ার আগেই হজম হয়ে যায়।
৫। অবশ্যই ভাজাপোড়া কিংবা ফাস্ট ফুড জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। এ সকল খাবার
স্বাস্থ্যের জন্য অনেক বেশি ক্ষতিকর হতে পারে। এই সকল খাবার ফলে মা এবং শিশু
দুজনেরই সমস্যা হতে পারে তাই যতটা সম্ভব এই সকল খাবার কে না বলুন।
সিজারের পর পেট কমানোর ব্যায়াম
সিজারের পর পেট কমানোর ব্যায়াম করার ক্ষেত্রে আপনাকে অতি সচেতনতা অবলম্বন করতে
হবে। সিজারের পর কম পড়ে হলেও তিন মাস কোনরকম ব্যায়াম করা যাবে না। যদি করেন
তাহলে এতে আপনার সমস্যা হতে পারে। তিন মাস পর আপনি হালকা কিছু ব্যায়াম করা শুরু
করতে পারেন। আস্তে আস্তে ব্যায়াম বেশি করতে পারেন।
কিন্তু মনে রাখতে হবে সিজারের প্রথম দিকে কোনরকম ভারী ব্যায়াম করা। তাই যে সকল
ব্যায়াম হালকা এবং যে সকল ব্যায়াম করার ফলে আপনার কাটা স্থানে কোনোরকম আঘাত
পাবে না সেই সকল ব্যায়াম করতে পারেন। সিজারের পর কোন কোন ব্যায়াম করতে পারেন তা
আলোচনা করলাম।
১। বিছানায় সোজা হয়ে শুয়ে আস্তে আস্তে নাক দিয়ে নিঃশ্বাস ভেতরের দিকে নিন।
এবার সেই নিঃশ্বাস ভেতরে তিন সেকেন্ড ধরে রাখুন। তারপর আস্তে আস্তে মুখ দিয়ে সেই
নিঃশ্বাস বের করুন। এভাবে ৫ থেকে ১০ বার পর্যন্ত করুন।
২। সোজা হয়ে শুয়ে পেটের ওপর এক হাত রাখুন। নাক দিয়ে নিঃশ্বাস নিন এবং খেয়াল
করুন যে পেট ফুলে উঠেছে কিনা, পেট ফুলে ওঠার পর দশ সেকেন্ড এভাবেই অপেক্ষা করুন।
এবার মুখ দিয়ে সেই শ্বাস ছেড়ে দিন। এইরকম ৮ থেকে ১০ বার করতে পারেন।
৩। চিত হয়ে শুয়ে পেলভিক ফ্লোর মাংসপেশিকে শক্ত করতে পারেন। এভাবে পাঁচ সেকেন্ড
ধরে রাখবেন। আস্তে আস্তে শিথিল করুন। এই কাজটি আট থেকে দশবার করতে পারেন। এখানে
পেলভিক ফ্লোর মাংসপেশিকে শক্ত করা বলতে আমরা প্রসব আটকে রাখার জন্য তলপেটে যেভাবে
শক্ত করে ফেলি তাকে বোঝানো হয়েছে।
৪। দিনের একটি নির্দিষ্ট সময়ে হাঁটার অভ্যাস গড়ে তুলেন। প্রতিদিন ৫ থেকে ১০
মিনিট হাঁটা শুরু করুন। আস্তে আস্তে এর পরিমাণ বাড়িয়ে দিন। নিয়মিত হাঁটার ফলে
আস্তে আস্তে আপনার শরীরের অতিরিক্ত ওজন কমে আসবে।
৫। শরীরের অতিরিক্ত ওজন ও পেট কমানোর জন্য সবচেয়ে উপকারী হচ্ছে শিশুকে বুকের দুধ
খাওয়ানো। দুধ খাওয়ানোর ফলে মায়ের অতিরিক্ত ওজন খুব সহজেই কমে যায়। আপনি যদি
ব্যায়াম করতে চান তাহলে অবশ্যই ব্যায়াম করার পূর্বে ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন।
ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ব্যায়াম করা উচিত হবে না।
শেষ কথা
আশা করছি আমার লেখা সিজারের পর পেট কমানোর উপায় আর্টিকেলটি পড়ে আপনি আপনার
প্রয়োজনীয় তথ্য খুঁজে পেয়েছেন। এই তথ্য আপনার উপকারে আসবে। এরকম আরও তথ্য পেতে
আমার লেখা আর্টিকেল গুলো পড়ুন। আমার লেখা আর্টিকেল গুলো বিভিন্ন রকম তথ্য দ্বারা
সাজানো হয়েছে। আমার লেখা আর্টিকেল গুলো পড়ে আপনি আপনার মতামত প্রকাশ করতে
পারেন।
দ্যা বর্ষা ওয়েব সাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url