শিশুর পাতলা পায়খানা বন্ধ করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জানুন
আপনার বাচ্চার কি পাতলা পায়খানা ও বমি হচ্ছে? আপনি যদি এর সমাধান খোঁজেন তাহলে
আমার লেখা শিশুর পাতলা পায়খানা বন্ধ করার ঘরোয়া উপায় এই আর্টিকেলটি পড়ুন।
শিশুর পাতলা পায়খানা বন্ধ করার ঘরোয়া উপায় এই আর্টিকেলে আমি বিস্তারিতভাবে বাচ্চাদের পাতলা পায়খানা ও বমি হলে করণীয়
কি সেই সম্পর্কে আলোচনা করেছি।
আপনার প্রয়োজনীয় তথ্য পেতে আমার লেখা শিশুর পাতলা পায়খানা বন্ধ করার ঘরোয়া উপায় এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ুন আশা করছি উপকৃত হবেন।
পাতলা পায়খানা ও জ্বর কিসের লক্ষণ
বিশেষ করে বাচ্চাদের মাঝে জ্বর এবং পাতলা পায়খানা একসাথে হওয়া এই লক্ষণটি বেশি
দেখা যায়। খেয়াল করবেন অনেক শিশুর জ্বর আসার কিছুক্ষণ পরে পাতলা পায়খানা শুরু
হয়। জ্বর এবং পাতলা পায়খানা এই দুটির একের অপরের সাথে কোন সম্পৃক্ত নেই।
আরও পড়ুনঃ শিশুর অপুষ্টি দূর করার উপায়
যে কোন কারণে একটি বাচ্চার জ্বর আসতে পারে এবং তার সাথে সাথে পাতলা পায়খানা হতে
পারে। জ্বর এবং পাতলা পায়খানা একসাথে হওয়া এটি যে কোন বড় রকম সমস্যার লক্ষণ তা
কিন্তু নয়। স্বাভাবিকভাবেই একটি বাচ্চার জ্বর হওয়ার সাথে সাথে পাতলা পায়খানা
হতে পারে।
কিন্তু আপনার বাচ্চার যদি জ্বরের মাত্রা অধিক হয় এবং অনেকবার পাতলা পায়খানা করে
তাহলে সেটি বড় চিন্তার বিষয়। অধিক পরিমাণ জ্বর হওয়ার ফলে বাচ্চার খিচুনির
সমস্যা তৈরি হতে পারে এবং অনেক বার পাতলা পায়খানা হওয়ার ফলে বাচ্চার শরীরে পানি
শূন্যতা দেখা দিতে পারে।
বাচ্চাদের জ্বর ও পাতলা পায়খানা হলে করণীয়
আমাদের আবহাওয়া পরিবর্তনের সময় অনেক বাচ্চার জ্বর ও পাতলা পায়খানা হয়ে থাকেন।
কিছু কিছু বাচ্চা রয়েছে যাদের পাতলা পায়খানা ও বমি হয়। তখন বাচ্চাদের পাতা
পায়খানা ও বমি হলে করণীয় কি এই বিষয়ে অনেকে চিন্তায় পড়ে যান। কিন্তু এটি
চিন্তার তেমন কোন বিষয় নয়। কারণ বাচ্চাদের এরকম জ্বর ও পাতলা পায়খানা আবহাওয়া
পরিবর্তনের কারণে হয়ে থাকে।
আরও পড়ুনঃ প্রাইমারি অটিজমের লক্ষণ ও প্রতিকার
তাই যদি আপনার বাচ্চার জ্বর ও পাতলা পায়খানা হয় তাহলে এটি ভালো করার জন্য
কোনরকম অ্যান্টিবায়োটিক দেওয়ার প্রয়োজন নেই। এ ধরনের সমস্যা নরমাল ওষুধ দ্বারা
ভালো হয়ে থাকে। আপনার বাচ্চার শরীরে যদি জ্বরের মাত্রা অধিক থাকে তাহলে বারবার
হালকা কুসুম গরম পানি দিয়ে শরীর মুছিয়ে দিতে হবে।
এতে করে শরীর থেকে জ্বরের তাপমাত্রা অনেকটা কমে আসবে। এছাড়াও আপনার বাচ্চার যদি
পাতলা পায়খানা হয় তাহলে অবশ্যই তাকে বারবার স্যালাইন খাওয়ানোর চেষ্টা করতে
হবে। কারণ বারবার পাতলা পায়খানা হওয়ার ফলে বাচ্চার শরীর থেকে যে পানি বের হয়ে
গেছে তা থেকে পানি শূন্যতা দেখা দেওয়ার আগেই আপনাকে স্যালাইন খাওয়াতে
হবে।
অনেকেই মনে করেন বাচ্চার পাতলা পায়খানা হলে মায়ের বুকের দুধ খাওয়ানো যাবে না।
এটি একদম ভুল ধারণা বাচ্চার পাতলা পায়খানা হলে মায়ের বুকের দুধ খাওয়ানো বন্ধ
করা যাবে না।
বাচ্চাদের পাতলা পায়খানা হলে কি খাওয়া উচিত
শীতের শুরুর দিকে যখন আবহাওয়া পরিবর্তন হয় তখন প্রায় অনেক শিশুর পাতলা
পায়খানা এই সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে। অনেক শিশু থাকে যাদের পাতলা পায়খানা ও বমি
হয়। তাই অনেক সময় বাচ্চাদের পাতলা পায়খানা ও বমি হলে করণীয় কি কি এই নিয়ে
মা-বাবা অনেক বেশি চিন্তিত হয়ে পরে। বাচ্চাদের পাতলা পায়খানা হওয়া এটি খুব বড়
সমস্যা না হলেও পাতলা পায়খানা থেকে যদি পানি শূন্যতা দেখা যায় তাহলে সেটি বড়
সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়।
আরও পড়ুনঃ বাচ্চাদের কানে ব্যথা হওয়ার কারণ
তাই আপনার বাচ্চার যদি পাতলা পায়খানা হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই সেটিকে অবহেলা না
করে দ্রুত ভালো করার চেষ্টা করতে হবে।
বাচ্চাদের পাতলা পায়খানা হলে কি খাওয়া
উচিত এইটা অনেকেই জানেনা। আপনার বাচ্চার পাতলা পায়খানা হলে অবশ্যই প্রথমে তাকে
স্যালাইন খাওয়াতে হবে। কারণ পাতলা পায়খানা হওয়ার ফলে শরীর থেকে পানি বের হয়ে
যায়।
যার ফলে বাচ্চার শরীরে পানি শূন্যতা দেখা দিতে পারে। তাই অবশ্যই পাতলা পায়খানা
হলে প্রথমেই স্যালাইন খাওয়ানোর চেষ্টা করতে হবে। আপনার বাচ্চা যদি বুকের দুধ
খেয়ে থাকে তাহলে কোন মতেই বুকের দুধ খাওয়ানো বন্ধ করা যাবে না। কারণ বুকের দুধ
খাওয়ার ফলে পাতলা পায়খানা কখনোই বেশি হয় না।
বরং বাচ্চার শরীর থেকে যেই পুষ্টি বের হয় বুকের দুধের মাধ্যমে বাচ্চা শরীরে সেই
পুষ্টির পূর্ণতা পায়। তাই অবশ্যই পাতলা পায়খানা হলে বুকের দুধ বন্ধ করা যাবে
না। আপনার বাচ্চা যদি মুখে খাবার খেতে পারে তাহলে স্যালাইন এর পাশাপাশি ডাবের
পানি এবং তরল জাতীয় খাবার বেশি বেশি খাওয়াতে হবে।
এছাড়াও তার খাবার তালিকায় খিচুড়ি, ভাতের মাড়, স্যুপ জাতীয় খাবার রাখতে হবে।
এছাড়াও আপনি তাকে পটাশিয়াম সমৃদ্ধ খাবারগুলো বেশি বেশি খেতে দিতে পারেন যেমন
মসুরের ডাল, পেঁপে, কলা এবং টক জাতীয় ফল।
পাতলা পায়খানা হওয়ার ফলেই আপনার বাচ্চাকে যে সকল খাবার খেতে দেওয়া যাবে না
সেই সকল খাবার গুলো আলোচনা করলাম।
আপনার বাচ্চার যদি পাতলা পায়খানা হয় তবে তাকে আঁশ যুক্ত খাবার খাওয়া থেকে বিরত
রাখতে হবে। এছাড়াও থাকেন বেশি মসলাযুক্ত খাবার খেতে দেওয়া যাবে না। আপনার
বাচ্চার যদি পাতলা পায়খানা হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই তাকে অতিরিক্ত পরিমাণ চিনি
খাওয়ানো যাবে না। আপনার বাচ্চা যদি বুকের দুধ খায় তাহলে বুকের দুধের পরিবর্তে
অন্য কোন দুধ খাওয়াবেন না।
বাচ্চাদের পাতলা পায়খানা ও বমি হলে করণীয়
বড়দের তুলনায় বাচ্চাদের ক্ষেত্রে পাতলা পায়খানা ও বমি এটি বেশি দেখা যায়।
আপনার বাচ্চার যদি এই সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে এই নিয়ে খুব বেশি দুশ্চিন্তা না
করে কিছু কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করে আপনি খুব সহজে পাতলা পায়খানা এবং বমি ভালো
করতে পারবেন। এখন নিশ্চয়ই আপনি মনে মনে ভাবছেন বাচ্চাদের পাতলা পায়খানা ও বমি
হলে করণীয় কি আপনার।
তাহলে আমি বলব যদি আপনার বাচ্চার বমি ও পাতলা পায়খানা হয় তাহলে আপনাকে একটু
বেশি সতর্ক হতে হবে। কারণ বাচ্চাদের বমি ও পাতলা পায়খানা হওয়ার প্রধান কারণ
হচ্ছে কোনভাবে আপনার বাচ্চার শরীরে জীবাণু প্রবেশ করেছে। আপনার বাচ্চার যদি পাতলা
পায়খানা হয় এবং বমি হয় তাহলে অবশ্যই আপনাকে প্রথমে সেই বাচ্চাকে স্যালাইন
খাওয়াতে হবে।
কারণ বমি ও পাতলা পায়খানা দুটির মাধ্যমেই শরীর থেকে পানি বের হয়ে যায় যার ফলে
পানি শূন্যতা দেখা দিতে পারে। তাই যদি দেখেন আপনার বাচ্চার বমি এবং পাতলা
পায়খানা হচ্ছে তাহলে অবশ্যই স্যালাইন খাওয়াতে শুরু করুন। কিন্তু মনে রাখবেন
একসাথে অনেক বেশি স্যালাইন খাওয়াবেন না। অল্প অল্প করে খাওয়ার স্যালাইন
খাওয়াতে হবে।
এরপরে আপনার বাচ্চার খাবারের তালিকা ঠিক করতে হবে। আপনার বাচ্চাকে তরল জাতীয়
খাবার বেশি বেশি করে খাওয়াতে হবে এবং আঁশ যুক্ত খাবার থেকে দূরে রাখতে হবে।
আপনার বাচ্চা যদি বুকের দুধ খায় তাহলে বুকের দুধ খাওয়ানো বন্ধ করা যাবে না।
এছাড়াও আপনার বাচ্চার যদি বমি ভালো না হয় তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে অবশ্যই
বমির ওষুধ খাওয়াতে হবে।
আপনার বাচ্চাকে বেশি বেশি পানি, কলা, দই, ফলের রস ইত্যাদি জাতীয় খাবার খাওয়াতে
হবে। যদি দেখেন কিছুতেই বাচ্চার বমি এবং পাতলা পায়খানা ভালো হচ্ছে না তাহলে
অবশ্যই চিকিৎসকের কাছে নিয়ে গিয়ে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী কাজ করতে হবে।
শিশুর পাতলা পায়খানা বন্ধ করার ঘরোয়া উপায়
অনেকেই রয়েছেন যারা পাতলা পায়খানা বন্ধ করার জন্য ঘরোয়া উপায় খোঁজেন। কারণ
তারা বুঝতে পারে না বাচ্চাদের পাতলা পায়খানা ও বমি হলে করণীয় কি। শিশুর পাতলা পায়খানা দেখা দেয় এবং সেই শিশু মায়ের বুকের দুধ খাই তাহলে তাকে ঘন ঘন মায়ের বুকের দুধ খাওয়াতে হবে এবং পাশাপাশি অল্প অল্প করে স্যালাইন খাওয়াতে হবে।
আর যদি আপনার শিশু মায়ের বুকের দুধ না খাই তাহলে তাকে স্যালাইনের পাশাপাশি অন্যান্য খাবার দিতে হবে। আপনাদের
সুবিধার জন্য আমি শিশুর পাতলা পায়খানা বন্ধ করার ঘরোয়া উপায় আলোচনা করলাম।
কলাঃ পাতলা পায়খানা হওয়ার কারণে বাচ্চার শরীর থেকে পুষ্টি বের হয়ে যায়
যার কারণে বাচ্চা দুর্বল হয়ে পড়ে। কলাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ পটাশিয়াম,
ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম। যা একটি বাচ্চার শরীরে অপুষ্টির ঘাটতি পূরণের
ক্ষেত্রে অনেক বেশি কার্যকরী। তাই আপনার বাচ্চার যদি পাতলা পায়খানা হয় তাহলে
আপনি তাকে কলা খাওয়াতে পারেন এতে করে পাতলা পায়খানা অনেকটা কমে যাবে।
ডাবের পানিঃ পাতলা পায়খানা বন্ধ করার আরেকটি ঘরোয়া উপাদান হচ্ছে ডাবের
পানি। ডাবের পানি এমন এক ধরনের পানীয় যা পাতলা পায়খানা দূর করতে অনেক বেশি
সাহায্য করেন। তাছাড়াও আপনার বাচ্চার শরীর থেকে বের হয়ে যাওয়া পানির ঘাটতি
পূরণ করতে ডাবের পানি অনেক বেশি সাহায্য করে।
ডালিমঃ আপনার বাচ্চার যদি পাতলা পায়খানা হয় তাহলে তাকে ডালিম এবং
ডালিমের বীজ খেতে দিতে পারেন। পাতলা পায়খানা ভালো হওয়ার জন্য ডালিম অনেক বেশি
উপকারী। আপনার বাচ্চাকে দিনে দুইটি ডালিম খাওয়াতে পারেন এতে করে খুব দ্রুত আপনার
বাচ্চার পাতলা পায়খানা কমে যাবে।
মধুঃ আমরা সকলেই জানি মধু আমাদের শরীরের জন্য অনেক বেশি উপকারী। মধুকে এক
ধরনের প্রাকৃতিক ঔষধ ও বলা হয়ে থাকে। মধু দ্বারা অনেক সমস্যার সমাধান করা যায়।
এক গ্লাস কুসুম গরম পানিতে ১/২ চা চামচ দারুচিনি গুঁড়ো এবং তার সাথে কিছুটা
পরিমাণ মধু মিশিয়ে সকালে খালি পেটে পান করুন। এতে করে আপনার পাতলা পায়খানার
সমস্যা দূর হয়ে যাবে।
দইঃ দই এ রয়েছে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান যা একটি মানুষের পাতলা
পায়খানা দূর করতে অনেক বেশি সাহায্য করে। তাই আপনার পাতলা পায়খানার সমস্যা দূর
করতে আপনি নিঃসন্দেহে দই খেতে পারেন। এতে করে আপনি খুব দ্রুত এর কার্যকারিতা
দেখতে পাবেন।
আপেলঃ আপেল আমাদের শরীরের জন্য অনেক বেশি উপকারী। ডাক্তারগন বলে থাকেন
প্রতিদিন যদি একটি করে আপেল খাওয়া যায় তাহলে ডাক্তারের কাছে যাওয়ার কোন
প্রয়োজন পড়ে না। আমাদের শরীরে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া দমিয়ে রাখতে আপেল অনেক
বেশি সাহায্য করে কারণ আপেলে রয়েছে এনজাইম। তাই আপনার পাতলা পায়খানা কমাতে আপনি
প্রতিদিন আপেল খেতে পারেন।
উপরের উল্লেখিত খাবার গুলোর পাশাপাশি অবশ্যই স্যালাইন খেতে হবে। যেকোনো কাজ করার
পূর্বে ভালোভাবে হাত পরিষ্কার করে ধুতে হবে। তাছাড়াও খাবার তালিকার দিকে একটু
বেশি বেশি নজর দিতে হবে। বেশি বেশি পানি পান করতে হবে। যদি পাতলা পায়খানা বেশি
হয় দুই থেকে তিন দিন পার হওয়ার পরেও পাতলা পায়খানা ভালো না হয় তাহলে
চিকিৎসকের নিকট গিয়ে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী কাজ করতে হবে।
বাচ্চাদের পাতলা পায়খানার ঔষধ
অবশ্যই মনে রাখবেন ১২ বছরের কম বয়সী শিশুদের পাতলা পায়খানা বন্ধ হওয়ার ঔষধ
খাওয়াবেন না। এছাড়াও ১৬ বছরের কম বয়সী বাচ্চাদের ক্ষেত্রে অ্যাপসিরিন জাতীয়
ঔষধ খাওয়াবেন না। যে কোন ঔষধ খাওয়ানোর পূর্বে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে
খাওয়াবেন। কখনোই কোনরকম পায়খানা বন্ধ করার অ্যান্টিবায়োটিক ঔষধ ডাক্তারের
পরামর্শ ছাড়া খাওয়াবেন না। আপনাদের সুবিধার জন্য আমি কয়েকটি ঔষধের নাম উল্লেখ
করলাম।
- খাবার স্যালাইন
- প্যারাসিটামল
- লোপেরামাইড জাতীয় ঔষধ
- জিংক ট্যাবলেট
- জিংক সিরাপ
- সিপ্রোসিন সিরাপ
শেষ কথা
আশা করছি আমার লেখা শিশুর পাতলা পায়খানা বন্ধ করার ঘরোয়া উপায় এই আর্টিকেলটি
পড়ে আপনি আপনার প্রয়োজনীয় তথ্য খুঁজে পেয়েছেন। আপনার বাচ্চার পাতলা পায়খানা
কিংবা বমি হলে অবশ্যই আপনাকে অনেক বেশি সচেতন থাকতে হবে।
কারণ মায়েদের ছোট ছোট ভুলের কারণেই বাচ্চাদের পাতলা পায়খানা ও বমি হয়ে থাকে।
উপরে উল্লেখিত পদ্ধতি গুলো অবলম্বন করে ইনশাল্লাহ আপনার বাচ্চার পাতলা পায়খানা ও
বমি ভালো হয়ে যাবে। এরকম প্রয়োজনীয় তথ্য পেতে নিয়মিত আমার লেখা আর্টিকেল গুলো
পড়ুন।
দ্যা বর্ষা ওয়েব সাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url