মুখের ভিতরে সাদা ঘা কেন হয় সেই সম্পর্কে জানুন
প্রতিটি ব্যাক্তি কম-বেশি জিহ্বায় ঘা এই সমস্যার সম্মুখীন হয়েছেন। আপনারও যদি
জিহ্বায় ঘা এর সমস্যা হয়ে থাকে এবং আপনি জিহ্বায় ঘা এর ঔষধ এর নাম সম্পর্কে
জানতে চান তাহলে আমার লেখা মুখের ভিতরে সাদা ঘা কেন হয় এই আর্টিকেলটি পড়ুন। মুখের ভিতরে সাদা ঘা কেন হয় এই আর্টিকেলে আমি জিহ্বায় ঘা কেন হয় এবং জিভে ঘা কোন
ভিটামিনের অভাবে হয় বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছি।
আপনি মুখের ভিতরে সাদা ঘা কেন হয় এই আর্টিকেলটি পড়ে জিহ্বায় ঘা এর ঔষধ সম্পর্কে
সম্পূর্ণ ধারণা পাবেন। তাছাড়াও জিহ্বায় ঘা হলে কি করতে হবে তাও জানতে পারবেন।
জিহ্বার ঘা কেন হয়
আমরা অনেকেই জিহ্বায় ঘা এর সমস্যায় ভুগে থাকি। কিন্তু আমরা জানিনা কি কারনে
জিহ্বায় ঘা হয়। অনেক সময় দেখা যায় শীতকালে জিহ্বায় ঘা এর পরিমাণ বৃদ্ধি
পায়। যে কারণে আমরা জিহ্বায় ঘা এর ঔষধ এর নাম জানার জন্য উৎসুক হয়ে উঠি।
০০১আরও পড়ুনঃ বাচ্চাদের পাতলা পায়খানা ও বমি হলে করণীয়
মানুষের বিভিন্ন কারণে জিহ্বায় ঘা হতে পারে। কখনো কখনো এ ধরনের ঘা অল্পতেই সেরে
যায় আবার কখনো কখনো অনেক বেশি বৃদ্ধি পায়। যার কারণে বিভিন্ন রকম সমস্যার
সম্মুখীন হতে হয়।জিহ্বার ঘা কেন হয় সে সম্পর্কে আলোচনা করলাম।
- আমাদের শরীরে ভিটামিনের অভাব অথবা অপুষ্টির সমস্যা দেখা দিলে জিহ্বায় ঘা দেখা দিয়ে থাকে।
- অতিরিক্ত ঝাল অথবা টক জাতীয় খাবার খাওয়ার ফলে আপনার জিহ্বার উপরের অংশে ছিলে গিয়ে সেখানে ঘা দেখা দিতে পারে।
- জিহ্বায় কামড় অথবা অন্য কোন কারণে আঘাত পেলে সে জায়গা থেকে ঘা হতে পারে।
- অনেক সময় দেখা যায় অনেকের মুখের ভেতর সঠিকভাবে পরিষ্কার না করার ফলে বিভিন্ন রকম ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ এর কারণে জিহ্বায় ঘা হয়ে থাকে।
- মেয়েদের গর্ভকালীন অবস্থায় হরমোনের ভারসাম্যের পরিবর্তনের কারণে জিহ্বায় ঘা দেখা দিয়ে থাকে।
- কিছু ব্যক্তি ব্রাশ করার সময় অতিরিক্ত জোর দিয়ে ব্রাশ করে থাকেন। যার ফলে দাঁতের আশেপাশে অথবা জিহ্বায় আঘাত পাই যার ফলে জিহ্বায় ঘা হয়ে থাকে।
- অতিরিক্ত পরিমাণ ধূমপান এবং জর্দা সুপারি ব্যবহার করার ফলে মুখের ঘা দেখা দিতে পারে।
মুখের ভিতরে সাদা ঘা কেন হয়
অনেক সময় দেখা যায় যে আমাদের জিহ্বার সাথে সাথে মুখের ভেতরেও সাদা ঘা দেখা দেয়। আর এই ঘা এর কারণে কোন রকমের খাবার খেতে গেলেই মুখের ভেতর জ্বালাপোড়া শুরু হয়। আর সেই কারণে কোন খাবার ও ভালো ভাবে খাওয়া সম্ভব হয় না।
কারো কারো ক্ষেত্রে দেখা যায় যে কিছুদিন পর পর মুখের ভেতরে ঘা হয়ে থাকে। মুখের ভেতরের ঘা এমনি হয় না। এটি হওয়ার কিছু কারণ থাকে। আর সেই কারণেই এই ধরনের ঘা দেখা দিয়ে থাকে।
হয়তো আমাদের অনেকের কাছে সে সকল কারণগুলো জানা আবার অনেকের কাছেই সেই সকল কারণগুলো অজানা। আর আমরা চাই আর্টিকেলের এই অংশের আপনাদেরকে সেই কারণগুলো সম্পর্কে জানাবো।
ঘা হওয়ার কারণঃ
- শরীরে যদি ভিটামিনের অভাব দেখা দেয় তাহলে মুখের ভেতর সাদা সাদা ঘা দেখা দিতে পারে।
- বিভিন্ন সময় দেখা যায় যে বিভিন্ন কারণে আমাদের মুখের বিভিন্ন স্থানে কামড় লেগে যায় আর সেই কামোর থেকেও ঘা উৎপন্ন হতে পারে।
- আবার কিছু কিছু ঔষধ রয়েছে যে সকল ঔষধের প্রভাবেও মুখের ভেতর সাদা ঘা দেখা দিতে পারে।
- কিছু কিছু টুথপেস্ট রয়েছে যে সকল টুথপেস্টে এবরেসিভ উপাদান বেশি উপস্থিত থাকে আর সেই সকল টুথপেস্ট ব্যবহারের ফলেও মুখে দেখা দিতে পারে।
- কিছু খাবার রয়েছে যে সকল খাবারকে এসিডিক খাবার বলা হয়ে থাকে সে সকল খাবার বেশি পরিমাণে খেলে মুখের ভেতর ঘা হতে পারে।
জিভে ঘা হলে কি খেলে ভালো হবে
আমাদের জিভে ঘা হলে অনেকেই সেটিকে অবহেলা করে থাকি। যে কারণে বিভিন্ন রকম সমস্যার
সম্মুখীন হতে হয়। সাধারণত কোনরকম ঔষধ ছাড়াই জিভে ঘা ভালো হয়ে যাই। কিন্তু কখনো
কখনো জিহ্বায় ঘা সহজে ভালো হতে চাই না। এই কারণে আমাদের জিহ্বায় ঘা এর ঔষধ এর
নাম জেনে সেই ঔষধ ব্যবহার করে জিহ্বায় ঘা ভালো করতে হয়।
০০২আরও পড়ুনঃ কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার ঘরোয়া উপায়
কিন্তু আপনি কি জানেন কিছু কিছু খাবার রয়েছে যে সকল খাবার খাওয়ার মাধ্যমেও
আপনার জিহ্বায় ঘা এর সমস্যা সমাধান হয়ে যাবে। আপনি যদি না জেনে থাকেন তাহলে আমি
আজকে আপনাদের জানাবো কোন কোন খাবার রয়েছে যে সকল খাবার খেলে জিহ্বায় ভালো হয়ে
যায়।
কোনরকম ঔষধ না খেয়েও কিছু কিছু খাবার খাওয়ার মাধ্যমে আপনি ঘরে বসেই আপনার
জিহ্বার ঘা ভালো করতে পারবেন। জিভে ঘা হলে কি খেলে ভালো হবে সেই সম্পর্কে আলোচনা
করলাম। আপনার যদি জিভের ঘা দেখা দিয়ে থাকে তাহলে সেটি হতে পারে আপনার শরীরে ভিটামিন এর
ঘাটতি।
তাই অবশ্যই আপনার জিভের ঘা ভালো করার জন্য আপনি বেশি বেশি
ভিটামিন সি
জাতীয় খাবার খেতে পারেন। যেমন কমলালেবু, লেবু, পেয়ারা, আমলকি ইত্যাদি যে সকল
খাবারে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি রয়েছে সে সকল খাবার বেশি বেশি খেতে
পারেন। এতে করে খুব দ্রুত আপনার জিভের ঘা ভালো হয়ে যাবে।
এছাড়াও আপনার খাবার তালিকায়
ফলমূল এর পরিমাণ বৃদ্ধি করতে পারেন। ফলমূল বেশি করে খেলে আপনার শরীরের পুষ্টির
ঘাটতি পূরণ হবে এতে করে আপনার জিভের ঘা খুব দ্রুত সেরে যাবে। জিভের ঘা দেখা দিলে
বেশি বেশি পানি পান করুন এতে করে অনেক উপকার হবে।
জিভের ঘা হলে আপনি সবুজ
শাক-সবজি বেশি করে খেতে পারেন। এতে করে অনেক উপকার পাবেন। জিভের ঘা ভালো করার আরেকটি খাবার হচ্ছে কাঁচা পেঁয়াজ। খাবার খাওয়ার সময় আপনি
খাবারের সাথে কাঁচা পেঁয়াজ খেতে পারেন এতে করে অনেক উপকৃত হবেন।
এছাড়া আপনি যদি
জিভের ঘা এর সমস্যায় ভুগে থাকেন তাহলে বেশি বেশি মসলাযুক্ত খাবার এবং ভাজাপোড়া
খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
জিহ্বার ঘা দূর করার ঘরোয়া উপায়
অনেকেই রয়েছেন যারা জিহ্বার ঘা এর কারণে জিহ্বায় ঘা এর ঔষধ এর নাম জেনে সে সকল
ঔষধ ব্যবহার করে জিহ্বায় ঘা ভালো করার চেষ্টা করেন। আবার অনেকে রয়েছেন যারা
জিহ্বায় ঘা ভালো করার জন্য ঘরোয়া পদ্ধতি অবলম্বন করতে অনেক বেশি পছন্দ
করেন।
০০৩আরও পড়ুনঃ জন্ডিস হলে কি খেতে হয় এবং কি খেতে হয় না
কারন আমরা সকলেই চাই ঘরে বসে অল্প খরচে ঘরোয়া পদ্ধতিতে যে কোন সমস্যা সমাধান
করতে। শুধুমাত্র ঔষধ দ্বারা নয় ঘরোয়া পদ্ধতি দাড়াও খুব সহজে জিহ্বার ঘা ভালো
করা যায়।জিহ্বায় ঘা এটি তেমন একটি বড় ধরনের সমস্যা নয়। কিন্তু দীর্ঘদিন
জিহ্বায় ঘা থেকে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
তাই অবশ্যই জিহ্বায় ঘা হলে সেটিকে অবহেলা না করে যত দ্রুত সম্ভব তা ভালো করার
চেষ্টা করতে হবে। কারণ দীর্ঘদিন জিহ্বায় ঘা থাকার কারণে হতে পারে আপনার বড়
ধরনের কোন সমস্যা।জিহ্বার ঘা দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে আলোচনা করলাম।
মধুঃ মধুকে প্রাকৃতিক ঔষধ ও বলা হয়ে থাকে। আমাদের শরীরের বিভিন্ন রকম
সমস্যা সমাধানের ক্ষেত্রে মধুর ভূমিকা অনেক বেশি। আমাদের জিহ্বায় ঘা এর সমস্যা
সমাধানের ক্ষেত্রে মধুর ভূমিকা অনেক বেশি। আপনার মুখের ঘা এ সামান্য পরিমাণ
মধু
লাগালে তা থেকে অনেক বেশি উপকার পাবেন। মুখের ক্ষতস্থানে অথবা যে স্থানে ঘা
রয়েছে সেখানে সামান্য পরিমাণ মধু লাগিয়ে কিছুক্ষণ রেখে দিন।
অ্যালোভেরাঃ মধুর মত অ্যালোভেরা ও প্রাকৃতিক ঔষধ বলা হয়ে থাকে। মুখের
ভেতরের ঘা ভালো করার জন্য আপনি নিয়মিত কিছুদিন অ্যালোভেরা ব্যবহার করতে পারেন।
কিভাবে করবেন সেটি যদি প্রশ্ন হয় তাহলে অ্যালোভেরা জুস বের করে আপনি খেতে পারেন।
এতে করে আপনার জিহ্বায় যে ঘা থাকবে তা খুব দ্রুত ভালো হয়ে যাবে।
বেকিং সোডাঃ বেকিং সোডা বলতে আমরা বুঝি খাবার রান্না করার কাজে ব্যবহার
করা। কিন্তু এই বেকিং সোডা খাবার রান্না করার পাশাপাশি মুখের ভেতরের স্বাস্থ্য
ঠিক রাখতেও অনেক বেশি সাহায্য করে। আপনার মুখের ঘা এর সমস্যা সমাধানের জন্য গরম
পানির সাথে ১ চা চামচ বেকিং সোডা মিশিয়ে সেই পানি দিয়ে কুলকুচি করতে পারেন। এতে
করে আপনি অনেক বেশি উপকার পাবেন।
হলুদ পানিঃ জিহ্বায় ঘা হলে তা দূর করতে একটি কার্যকরী ঘরোয়া পদ্ধতি
হচ্ছে হলুদ পানি দিয়ে কুলকুচি করা। কিছুটা পরিমাণ পানিতে ২ চা চামচ হলুদের
গুঁড়ো দিয়ে সেই পানি ফুটিয়ে ঠান্ডা করার পর তা দিয়ে কুলকুচি করুন। কিছুদিন
এরকম কুলকুচি করলে আপনার জিহ্বায় ঘা অনেকটা কমে আসবে।
এলাচঃ এলাচ এর সাহায্যে খুব সহজেই আপনার জিহ্বায় থাকা ঘা আপনি সারিয়ে
তুলতে পারবেন। এলাচ গুঁড়ো করে তার সাথে সামান্য পরিমাণ মধু মিশিয়ে আপনার মুখের
যে অংশের ঘা রয়েছে সেখানে কিছুক্ষণ লাগিয়ে রাখুন। কিছুদিন এরকম করার পর আপনি এর
উপকারিতা নিজের চোখেই দেখতে পাবেন।
ধনেপাতাঃ আপনার জিহ্বার ঘা ভালো করার জন্য আপনি একটি ঘরোয়া পদ্ধতি হিসেবে
বেছে নিতে পারেন ধনেপাতা। সামান্য পরিমাণ পানিতে কিছুটা ধনেপাতা দিয়ে ভালোভাবে
ফুটিয়ে সেই পানি ঠান্ডা করে তা দিয়ে ফুলকুচি করতে পারেন। দিনের ভেতর ২/৩ বার
কুলকুচি করুন এতে করে অনেক লাভ পাবেন।
লবণ পানিঃ আপনার মুখের ঘা এর সমস্যা সমাধানের জন্য আপনি লবণ পানি ব্যবহার
করতে পারেন। এক গ্লাস গরম পানিতে সামান্য পরিমাণ লবণ দিয়ে সেই পানি ঠান্ডা করে
কুলকুচি করতে পারেন। এরকমভাবে কুলকুচি করার ফলে খুব দ্রুত আপনি জিহ্বার ঘা থেকে
মুক্তি পাবেন।
মুখের ঘা এর জেল নাম
বাজারে মুখের ঘা এর জেল খুব একটা বেশি প্রচলিত নেই। হাতে গুনা জেল রয়েছে যেগুলো
মুখের ঘা ভালো করার জন্য ব্যবহৃত করা হয়ে থাকে। এই সকল জেল ছোট শিশু থেকে শুরু
করে বৃদ্ধ বয়স্ক মানুষ সকলেই ব্যবহার করতে পারবেন। আপনাদের সুবিধার জন্য মুখের
ঘা এর জেল নাম আলোচনা করলাম।
মাইকোরাল ওরাল জেল(Micoral Oral Gel) এটি মুখের ঘা ভালো করার জন্য একটি
কার্যকরী জেল। বিভিন্ন চিকিৎসকগণ মুখের ঘা এর জন্য এই জেল ব্যবহার করা পরামর্শ
দিয়ে থাকেন। এই জেল ছোট বাচ্চা থেকে শুরু করে বৃদ্ধ বয়সের সকলেই ব্যবহার করতে
পারবেন।
আপনার বাচ্চা যদি দুই থেকে তিন মাস হয়ে থাকে তাতেও এই জেল ব্যবহার করতে পারবেন।
এই জেল ব্যবহার করার ফলে সাধারণত কোনরকম পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দেয় না।
আপনার মুখের ঘা এর অবস্থা অনুযায়ী এই জেল ব্যবহার করতে পারেন। এই জেল দিনে দুই
থেকে তিনবার ব্যবহার করতে পারেন।
জিহ্বায় ঘা এর ঔষধ এর নাম
এমন অনেক ব্যক্তি রয়েছে যাদের মুখে অথবা জিহ্বায় ঘা হলে তারা জিহ্বায় ঘা এর
ঔষধ এর নাম জেনে সেই সকল ঔষধ ব্যবহার করে থাকেন। কিন্তু আমি বলব এটা কখনোই উচিত
নয়। আপনার জিহ্বায় যদি ঘা হয় তাহলে সেই ঘা চিকিৎসককে দেখিয়ে তার পরামর্শ
নিয়ে তারপর যেকোন রকম ঔষধ খাওয়া উচিত।
কারণ আপনার জিহ্বার ঘা এর অবস্থা দেখে চিকিৎসক ভিন্ন ভিন্ন ঔষধ সাজেশন করতে
পারেন। তাই অবশ্যই এরকম সমস্যা হলে প্রথমে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন তারপর কোন ঔষধ
খান। আপনাদের জানানোর জন্য আমি জিহ্বায় ঘা এর ঔষধ এর নাম সম্পর্কে আলোচনা করলাম।
আমাদের জিহ্বায় ঘা হয়ে থাকে ভিটামিন এর অভাব দেখা দিলে। তাই আপনি
ভিটামিন বি কমপ্লেক্স ট্যাবলেট অথবা ক্যাপসুল দিনে একটা করে খেতে পারেন।
এছাড়াও Ribflovin ট্যাবলেট উষ্ণ গরম পানিতে দিয়ে সে পানি ঠান্ডা করে তা
দিয়ে কুলকুচি করতে পারেন। এছাড়াও আপনি রিবোফ্লাভিন এই ঔষধ খেতে পারেন।
আপনার জিহ্বায় যদি ঘা এর পরিমাণ বেশি হয় তাহলে এই ঔষধ গুলো করে ঘা এর স্থানে
লাগিয়ে রাখতে পারেন।
সর্বশেষ কথা
আপনি যদি আমার লেখা মুখের ভিতরে সাদা ঘা কেন হয় আর্টিকেলটি পড়ে আপনার প্রয়োজনীয়
তথ্য খুঁজে পেয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আমার লেখা আরো আর্টিকেলগুলো পড়ে দেখতে
পারেন। আমার লেখা প্রতিটি আর্টিকেল আমি সঠিক এবং প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে সাজানো
চেষ্টা করেছি। আশা করছি সে সকল তথ্য দ্বারা আপনারা উপকৃত হবেন।
দ্যা বর্ষা ওয়েব সাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url